আইফোন সংক্রান্ত বিষয়ে অনেকেরই কিছু ভ্রান্ত ধারনাঃ

আইফোন সংক্রান্ত অনেকেরই কিছু ভ্রান্ত ধারনাঃ

ক. ইউটিউব থেকে ডাউনলোডকৃত ভিডিও ফাইল আইফোনে নেয়াঃ অনেকেই অভিযোগ করেন যে অনেকসময়ই ইউটিউব থেকে ডাউনলোডকৃত ভিডিও ফাইল আইফোনে যায় না। আপনি যদি .mp4 এক্সটেনশানের ফাইল ঠিকঠাকমতো আইটিউনসের সাথে সিংক করাতে পারেন, তাহলে ফাইল যাবে না ফাইলের বাপ যাবে। এখন তো ফায়ারফক্সের অনেক এড অন আছে যেগুলো দিয়ে আপনি সরাসরি .mp4 ফাইলই ইউটিউব থেকে নামাতে পারবেন, আইফোনের জন্য আলাদা করে আর কনভার্ট করতে হবে না।

যে সব কারনে আইফোনে ভিডিও ফাইল সিংক হয় না, মানে আইফোনে যায় নাঃ

১) ভিডিও এক্সটেনশান .mp4 না হলে।

২) ফাইলের ডেসটিনেশন এড্রেস ঠিক না থাকলে। মানে আইফোনে নেবার পর হাডডিস্ক থেকে ফাইল অন্য কোন ফোল্ডারে মুভ করা যাবে না। মুভ করলে ফাইল যাবে না।

৩) iTunes এর সাথে আইফোন কানেক্ট করার পর ডিভাইসে গিয়ে Sync Movies অপশনটি সিলেক্ট করা না থাকলে।

৪) আইফোনে পর্যাপ্ত পরিমান ফাকাঁ জায়গা না থাকলে।

৫) আইফোনের নতুন ওএসগুলোতে মুভি আর হোম ভিডিও এর জন্য আলাদা আলাদা ট্যাব রাখা হয়েছে। যেমনঃ আমি দেখেছি যে, ইউটিউব থেকে নাটক ডাউনলোড করলে সেটা আইফোনের হোম ভিডিও ট্যাবের অধীনে থাকে। কারন, ফাইলের সাইজ ছোট এবং ভিডিও ফ্রেম কম থাকার কারনে আইফোন সেটাকে মুভির কাতারেই ফেলে না, বরং ঘরের ভেতর হ্যান্ডিক্যাম দিয়ে ধারন করা ভিডিও মনে করে। সুতরাং, সিংক শেষ হবার পর মুভি ট্যাবে আপনার ভিডিও ফাইলটি না পেলে হোম ভিডিও ট্যাবে খোজঁ করুন।

খ) অনেকে মনে করেন, জেইলব্রেক করা ছাড়া আইফোনের অপারেটিং সিন্টেমের ভেতরে ঢোকা যায় না। যারা এটা মনে করেন তারা ভুল জানেন। iFunbox নাম একটা ছোট্ট থার্ড পার্টি সফটওয়্যার আছে যেটা দিয়ে আপনি জেলব্রেক ছাড়াই আইফোনের সিস্টেম ফাইলে এ্যাকসেস করতে পারবেন এমনকি যে কোন গেইম বা এ্যাপের ব্যাকাপ ম্যানুয়ালি নিয়ে আইফোন ফরম্যাট দিয়ে আবার সেগুলোকে রিস্টোর করতে পারবেন। আমি নিজের হাতে এটা ট্রাই করে দেখেছি।

গ) অনেকে মনে করেন, আইটিউনস ছাড়া আইফোনে ফাইল নেয়া যায় না। তারা ভুল জানেন। আইটিউন ছাড়ও DiskAid এর মতো অনেক সফটওয়্যারের সাহায্যে ডাটা সিংক করা যায়। এমনকি আপনার আইফোনের এসএমএসের ব্যাকাপও নিতে পারবেন। [তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে আইটিউনসই প্রেফার করি কারন ডিস্কএইডের ট্রায়াল ভার্সনে অনেক ফিচার পাবেন না। অপরদিকে আইটিউনস বিনামূল্যেই ফুল ভার্সন নামাতে পারবেন।]

ঘ) ডাউনলোডকৃত ফাইল নতুন করে ওএস সেটাপ দেবার পর রিডাউনলোড করা যায় না, প্রথম থেকে করতে হয়ঃ এটাও ভুল ধারনা। এটা একটু বুদ্ধি খাটালেই করতে পারবেন। ধরুন আপনি এ্যাপ স্টোর থেকে বেশ বড় সাইজের একটা এ্যাপ বা মুভি নামাচ্ছেন। নতুন করে উইন্ডোজ সেটাপ দেবার আগে, যে ড্রাইভে আইটিউন সেটাপ দেয়া আছে সেখানে গিয়ে আইটিউনসের ডাউনলোড ফোল্ডারটিকে পুরোটা কপি করে অন্য কোথাও ব্যাকাপ নিয়ে রাখুন। তারপর ইউন্ডোজ সেটাপ দেবার পর আইটিউন সেটাপ দিন। এবার আইটিউনসের ডাউনলোড ফোল্ডারটি মুছে দিয়ে আপনার ব্যাকাপ রাখা ফোল্ডারটি এখানে এনে রাখুন। এরপর আইটিউনস চালু করে মেনু থেকে এ্যাভেলেবল ডাউনলোডে গিয়ে দেখুন যে উইন্ডোজ সেটাপ দেবার আগে ওটা যেখানে ছিলো, এখনো সেখানেই আছে। এখন বাকী অংশ থেকে ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে, আবার প্রথম থেকে নতুন করে নামাতে হবে না।

ঙ) ওএস আপডেট দিয়েছেন, এখন ব্লুটুথ এবং ওয়াই ফাই কাজ করছে না? কোন সমস্যাই না। বাসায় ইলেকট্রিক হেয়ার ড্রায়ার আছে? থাকলে ওটা দিয়ে আইফোনটিকে হিট দিন। টানা দু মিনিট হিট দেবার পর একটা ম্যাসেজ দিবে এই ছবিটার মতো।

এরপর আইফোন রিস্টার্ট করুন। এবার সেটিংসে গিয়ে ওয়াই ফাই চালু করেন দেখবেন সব কিছু ঠিক ঠাক মতো কাজ করছে। ব্লুটুথও।

সূত্রঃ https://www.youtube.com/watch?v=nj10bz5bI6A, https://www.youtube.com/watch?v=RmOS_FyQx5k  এবং http://iphone4s-wifi-victims.blogspot.com/

[অনেকে ভয় পাচ্ছেন যে হিট দেবার কারনে আইফোনের সার্কিটের সোল্ডারিং গলে যেতে পারে তাদের বলতেছি এই ভয় নাই। কারন আইফোনের এক্সটেরিয়ের ওভার হিট কনজাম্প করার জন্য বিশেষভাবে বানানো হয়েছে, এটা আপেলের সাইটেই লেখা আছে। তবু সাবধানাতার জন্য হিট দেবার পর ফ্যান বা কুলারের নীচে কয়েক মিনিট রাখা যেতে পারে। আমি এই পদ্ধতিতে প্রভূত উপকার পেয়েছি,  এ পদ্ধতি কাজ না করলে আসলে আমার আর কিছু করার থাকতো না, প্রচুর দাম দিয়ে মোবাইল কোম্পানির নেট ইউজ করা ছাড়া।  সবশেষে বলছি, এই টিপস নিজ দায়িত্বে প্রয়োগ করবেন। ফোনের কোন ঝামেলা হলে আমি দায়ী নই]

চ) ফোন হারিয়ে বা চুরি গেলে প্রথমেই কি করবেন? আপনার  আইফোনের IMEI নাম্বার নিয়ে থানায় গিয়ে জিডি করুন।  পুলিশকে ভদ্র ভাবে অনুরোধ করে বুঝিয়ে বল্লে হারানো আইফোন ফিরে পাবার রেকর্ডও আছে। IMEI নাম্বার ফোনের ভেতরেই পাবেন। বক্স বা রিসিট হারাইলেও সমস্যা নাই। Settings > General > About > IMEI Number নীচের দিকে। ফোনও যদি হারায় যায় তাহলেও সমস্যা নাই, যদি একবারো ফোনটাকে আইটিউনসের সাথে সিংক করে থাকেন। পিসিতে আইটিউন চালু করুন। তারপর iTunes > Edit > Preferences > Devices > এরপর ডিভাইস সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করলে IMEI & Serial Number দুটাই দেখাবে।

ছ)

এই ভ্রান্ত ধারনার লিষ্ট ভবিৎষতে ক্রমাগত আপডেট হতে থাকবে...

Level 0

আমি প্রলয় হাসান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

অনলাইনে লেখালেখির শুরুটা ২০০৬ এর নভেম্বর থেকে। নিয়মিত লেখার শুরু আরো ১ বছর পরে। তারপর আর থেমে থাকিনি। একের পর এক লিখে গিয়েছি বাংলাদেশের স্বনামধম্য সব কয়টা বাংলা ব্লগ সাইটে, মিউজিক ফোরামে, ফ্লিকরে, ফেসবুক আর টুইটারে। এখনো লিখে চলেছি, আজীবনই লিখে চলার ইচ্ছে আছে। কারন লেখালেখি করে হয়তো পেট চালাতে...


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

ভাইয়া আমিও আইফোনকে অন্যরকম লাইক করি তবে কা কিছুটা শো-পিস টাইপের।

যেই সেটে ব্লু-টুথ দিয়ে মিডিয়া ফাইল পাঠাতে নাকানি-চুবানী খেতে হয়(ওয়াইফাই দিয়ে ফাইল পাঠানোর কথা বাদ ই দিলাম), ঐ সেট আসলেই বাংলাদেশের জন্য ব্যবহার উপযোগী নহে। ফাইল পাঠানো নিয়ে কেনই বা কাহিনী করতে হবে, ফাইল ওপেন করা নিয়ে কাহিনী করলে না হয় মেনে নিতাম। শর্তটা কিছুটা এরকম “তোমাকে আমি ফাইল ঢুকাতেই দিব না, ওপেন করবা কেমনে?”।।

–আমি জানি না আপনি কোথায় বর্তমানে বসবাস করছেন, যদি বাংলাদেশে হয়ে থাকেন তবে আমি ব্যাথিত, আর যদি বাহিরে হয়ে থাকেন তবে প্লিজ বাংলাদেশে এসে আইফোন নিয়ে পোষ্ট করবেন। শুধুমাত্র কল করা ও সাধারন গান শুনার জন্য আমরা এখানে(বাংলাদেশে) এখনও নকিয়া সস্তা ৩০০০-৫০০০টাকার সেট পছন্দ করি। আর ভাল ক্যামেরা, বড় স্ক্রিনে হাই কোয়ালিটি গেম খেলা, ওয়াটার প্রুফিং, রুট করে সেটের সমগ্র ক্ষমতা নিজের হাতে নেয়া, ফাইল এক মোবাইল থেকে অন্য মোবাইলে পাইরেসি করা, যেকোনো সাইট থেকে যেকোনো এক্সটেনশানের ফাইল ডাউনলোড করা, মেনুয়াল্লি পোর্ট ওপেন করে ওয়াই-ফাই জোন তৈরী করা, এসএমবি শেয়ারদ্বারা কম্পিউটারের ফাইল সরাসরি মোবাইলে ওপেন করা এতসব ফিচার ছাড়া আমরা কিছুতেই ৩০/৪০/৪৫হাজার টাকা খরচ করতে রাজি নই, সামর্থও হয় নাই।।

–মনে কিছু নিবেন না। আইফোন অবশ্যই দারুন সেট, তবে তা আমাদের দেশের “সাধারন” যুবক-যুবতীদের জন্য আদর্শ সেট নয়, আপাত দৃষ্টিতে আগামী ১-২বছরেও হতে পারছে না।

    @androiner: আমি ঢাকার মিরপুরে থাকি ভাই। দেশের বাইরে যখন ছিলাম তখন থেকেই আইফোন ইউজ করি, এবং আমি অন্য কোন মোবাইল সেট ইউজ করে আরাম পাই না, মনে হয় আইফোনে এডিক্ট হয়ে গেছি, হা হা হা।

    আপনি মনে কিছু নিবেন না ভাই, আপনার সাথে পুরো একমত নই। বাংলাদেশেও অনেক ছেলে মেয়ে আইফোন ইউজ করে, সংখ্যাটা নেহায়েত কম না। তবে কম বেশী বড় কথা না, কথা হচ্ছে ব্যবহার করে আরাম পাওয়া, ভোক্তা সন্তুষ্ট থাকা। তাছাড়া, ভালো জিনিস বা পশ জিনিস সবাই ব্যবহার করবে না এটাই তো স্বাভাবিক ভাই। রাস্তায় কিন্তু ফেরারী, ল্যামবোরগিনি এই সব গাড়ি আপনি দেখবেন না, শুধু দেখবেন টাটা, মারুতি আর সস্তা টয়োটা।

    Level 0

    @androiner: moja paichi vai apnar comments pore 😛

    @androiner: Share it নামে একটা এ্যাপ আছে যেটা দিয়ে ওয়াই ফাইয়ের মাধ্যমে ফাইল আদান প্রদান করা যাবে। কোন নাকানি চুবানি খেতে হবে না ভাই। 😀

    @androiner: apnar kotha thik

Level 0

vai iphone niye kuno problem nai problem akta e nijer icche moto kichu kora jabena jaha iphone kortipokkho caibe taha e apnake korte hobe.

ar shob caite baje hoilo tar communication system.
iphone er size ta subidha jonok ar kuno subidha ami dekhina.
akshomoy khub dami phone er moddhe akta chilo sai hisabe manush akta avijatter protik hisabe ai phone ta akhon use kore. ar size tar jonno.

    @m.s.s.ali: নিজের ইচ্ছেমতো কি চান, জেলব্রেক করতে চান? সেটা তো পারবেনই। ইচ্ছেমতো সুবিধা কে দিবে? এন্ড্রয়েড দিয়েছে? ইউন্ডোজ দিয়েছে?

    iOS তো ওপেন সোর্স না ভাই যে নিজের ইচ্ছেমতো সবকিছু করা যাবে।

অনেকদিন পরে মানসম্মত ভালো টিউন পেলাম
Please চালিয়ে যান।
আরও মানসম্মত ভালো টিউনের অপেক্ষায় …

যেই যায়গায় আমি সহজে ক্যাবল কানেক্ত করলাম আর সাথে সাথে ফাইল নিতে বা দিতে পারলাম ।সেখনে কেন আমি আইটিউন সফটওয়্যার দিয়ে কেন এত কেচালে যাব।অথবা আমি এক ফ্রেন্ড এর বাসায় গেলাম সেখানে ধরেন একটা ফাইল বা একটা মুভি নেব।এখন যদি ওর কাছে itune না থাকে আমি কি করব ? আবার ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করবো!
নাকি এ পেনড্রাইভ নিয়ে সারাদিন ঘুরবো ?।যাক এই কথা থাক,এখন সফটওয়্যার সম্পর্কে বলি অ্যাপ স্টোর ছাড়া নরমালি বাইরের একটা অ্যাপ ইন্সটল দিতে হলেও আপনার জেইল ব্রেক করা লাগে ।যেটা আমার কেন প্রতিটা বাংলাদেশি অ্যান্ড্রয়েড ইউজার এর কাছে হাস্যকর মনে হবে।বিদেশের ক্ষেত্রে আলাদা তারা 4g wifi এর উপরে উইঠা ১০০ টু ১০০ তে উড়তে আছে ।আমরা যারা ছাত্র তারাই একমাত্র জানি বাপের হোটেলে খাইয়া অ্যান্ড মাম্মিজানের হোটেল ঘুমাইয়া ৫ জিবি প্যাকেজ কিনে এই অ্যাপ স্টোর এর বিলাশিতা করা কত কঠিন ।ধরেন আপনার বন্ধু mass effect নামক ১.৫-২ গিগাবাইট সাইজের একটি গেমস নামাইসে এখন আপনের খেলতে মন চাইল তখন ‘ সময় আর মেগাবাইট ‘ খরচ করে নিতে হবে ।সেই থেকে কি অ্যান্ড্রয়েড ভাল না? ঝামেলা ছাড়া এক মামু ডাওনলোড দিলাম দশ ভাইগ্নায় ভাগ কইরা নিলাম।আর আপনি এখন বলবেন অ্যান্ড্রয়েড তো কম দামি! এটাতো চায়না!! এটার হার্ডওয়্যার তো নরমাল !!!আর এটা সেটা bla!bla!!bla!!!bla!!!!bla!!!!! করবেন। কিন্তু আপনাকে কস্ট দিয়ে বলতে হচ্ছে যে আপনি আপনার সেই আইফোন যেইটা কে ফেরারী, ল্যামবোরগিনি এর সাথে তুলোনা করেছেন ।সেটার থেকে কয়েক গুন বেশি হার্ডওয়্যার অ্যাক্টিভিটিস নিয়ে sony.sansung,htc কম্পানিগুলো নিত্য নতুন মডেল রিলিস করছে ।যেখানে snapdrogon chipset ,tegra 4 grafics,ratina display এর মত পার্টস এন্ড ফিচার দিয়ে তৈরি হয়েছে , আর এপ্যাল?? ম্যপস বা ফিংগার প্রিন্ট সেন্সর এর যেই প্রজেক্টেই হাত দিয়েছে তাতেই ব্যর্থ হয়েছ আর নাকানি চুবানি খেয়েছে আমাদের মত পাবলিক ।আরে ভাই ! এর থেকে “উইন্ডোজ মোবাইল” ও ভাল করছে প্রথম বার w8 রিলিজে কাস্টমার যেই সমস্যার ফেস করছে (ফাইল ম্যানেজার ,নেটিভ ভিডিও কল,ভলিউম বা টাইলস) তা পরের রিলিজে w8.1 এ ঠিক করে ফালাইসে ।আর এপ্যাল হা!হা!!হা!!! নাই বললাম ।।~~~~//>

    @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা:

    ১) আইটিউনস ব্যবহার করা হয় সিকিউরিটির কারনে যাতে করে ডিভাইস ভাইরাসে আক্রান্ত না হয়। যে কোন ক্যাবল দিয়ে যখন তখন যে কেউ যার যা ইচ্ছে এন্ড্রয়ডে ঢোকাতে পারে বলে এন্ড্রয়েড ডিভাইস ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। আর এই সুবিধাটা আইফোনে নেই বলেই আইফোন ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয় না।
    আরেকটা কারন হলো, আইফোন ছবি, ডকুমেন্টস, মুভি আর অডিও ফাইলের জন্য আলাদা আলাদা বিশেষায়িত এ্যাপ ইউজ করে, আপনি তো ম্যানুয়ালি সেগুলোকে আলাদা করে ইনসটল করতে পারবেন না, সেটা ’সিংক’ করতে হবে। এতে করে আপনি আরো সুগঠিত ও নিরাপদ ফাইল ট্রান্সফার পাচ্ছেন। তাছাড়া, হার্ডডিস্কে ব্যাকাপাও থাকছে। ধরুন একটা দুর্লভ ফাইল আপনি ভুলে কাট করে পেষ্ট করলে এন্ড্রয়েড ডিভাইসে। এরপর সেটা হারিয়ে/চুরি হয়ে গেলো, তখন সে ফাইল কোথায় পাবেন? আইফোনে এই ঝামেলা কোনদিনও হবে না, কারন আইফোন প্রতিটা ফাইলের একটা ব্যাকাপ কপি রেখে দেয়। আপনাকে ম্যানুয়ালি ক্যাবল দিয়ে এন্ড্রয়েডের মতো সিংক করতে দিলে এই কাজটা হয়তো আপনি কখনই করতেন না।

    ২) ফাইল বা মুভি নিতে হলে আইটিউনস সফটওয়্যার থাকার দরকার নাই। আইফোনকে পেন ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহার করা যায় সেক্ষেত্রে আপনাকে শুধু ডাটা ক্যাবলটা সাথে করে নিতে হবে। তারপর সেই ডাটা ক্যাবল দিয়ে এন্ড্রয়েড ডিভাইসে যেভাবে ফাইল বা মুভি নেন, ঠিক সেভাবে আইফোনেও পারবেন।

    ৩) এ্যাপ স্টোর ছাড়া বাইরের কোন এ্যাপই ইনসটল করা যাবে না। কেন ভাই এন্ড্রয়েডে কি অন্য প্লাটফরমের এ্যাপ চলে নাকি? মানে আপনি কি এন্ড্রয়েড ডিভাইসে ইউন্ডোজ চালাতে পারবেন? বা ইউন্ডোজ ফোনে এন্ড্রয়েড? যদি না পারেন তো এইটা আইফোনের কাছ থেকে কেন আশা করেন?

    বাকীটা লিখছি…

      @প্রলয় হাসান: ভাইজান আপনার বড় বড় এত গুলা কমেন্ট পরে মনটা ভরে গেল
      ১)প্রথমেই উঠাইসেন সিকিরিউটির কথা। আরে !!! ভাইজান আপনে দেহি Zeusser.Trojan.Downloader.BHD.ind.A বা it0l3.ADVe.7954 এর নাম শুনেন নাই !!! আর এইগুলা সরাসরি নিজে থেকে আইটিউন এর সাথে বাইন্ডিং করে ।এবং আপনার সাধের পিসি বা আইফোন এর মধ্যে কী লগার ঢুকাইয়া দেয়।
      এবং আপনার সাধের ব্যাংক, ক্রেডিট কার্ড , ইমেইল বা যেকোনো পাস হ্যাকার মামুর কাছে দিয়ে দেয়।তাহলে কি আপনার এই সিকিউড়িটি কোন কাজের ??? সিকিউরিটি জন্য ভাল একটা অ্যান্টি ভাইরাস দরকার । আইটিউন সুগঠিত ফাইল ট্রান্সফার না!! শুনেন ভাইজান আইফোনে আপানার অফিসিয়াল ফাইল ম্যানেজার নাই আর ফোন থেকে একটা ফাইল দেখব তার জন্য আমার ওই সফটওয়্যার যেতে হবে ।আবার এক পিস সফটওয়্যার ইন্সটল এর
      আমার পিসি লাগবে (যা আমার কাছে যথেষ্ট হাস্যকর) ।একটা গানের জন্য
      পিসি লাগবে (পেটে খিল লাগলো)। ভিডিও এর লিগা পিসি !!! (আরে আমারেএকটা ‘আইবদনা ৫’ দে কাইন্দা এক বদনা পানি নেই, আর তা দিয়া বাথরুম করি হিহিহি)। আরে মিয়া !!!এটার লিগা পিসি ওটার লিগা পিসি ।(আরে ভাই এত পিসি না কইরা একটা আইফোনের লগে পিসি দিতে পারে না টাকাতো কম নেয় না হাহাহাহা।)
      ২)আরে ভাই আমি সরাসরি ফাইল ওপেন করার বলসিরে।আর পেন্ড্রাইভের কথা আইটিউন সফটওয়্যার ক্যরি করার জন্য।আর এই আইফোনরে পেনড্রাইভ বানানো আমারে নতুন শিখান
      ৩)আর আমার মনে হইতাছে মানসিক সমস্যা হয়লে আপনার আছে নাইলে আমার ।আরে মিয়া অ্যাপ স্টোরের বাইরে মানে ইন্টারনেট থিকা একটা ios অ্যাপ ডাউনলোড করে সরাসরি মেমোরি থেকে ইন্সটল এর কথা বলসি মিয়া বলদ। p….

        @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা:পুনশচঃঅ্যান্ড্রয়েডের জন্য ভাল অ্যান্টি ভাইরাস পাওয়া যায়।

        @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা:পুনশচঃ অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ফ্রীতে ভাল অ্যান্টি ভাইরাস পাওয়া যায়।
        বিদ্রঃ আমার কমেন্ট শেষ হয় নাই নিচে আছে…।

    @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা: ভাই আপনার সাথে আসলে তর্ক করা বৃথা। কারন আইফোন সমন্ধে আপনার মিনিমান জ্ঞানটুকুও নাই। যা হোক আপনার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি।

    আপনাকে কে বলছে আবার ঐ গেমটা আলাদা করে নামাতে হবে? আপনি একটা গেইম এ্যাপ নেট থেকে নামিয়ে ঐ একটাই ১০ জনে ইউজ করতে পারবেন। শুধু একটু কমন সেন্স খাটালেই হবে। আপনার পিসির মিউজিক ফোল্ডারে গিয়ে আইটিউনস ফোল্ডারে গিয়ে এপ্লিকেশন ফোল্ডারে ওটা পেষ্ট করে আইটিউন চালু করুন দেখবেন যে এ্যাপ ট্যাবে ওটা এসে বসে আছে। এবার যত খুশী যতবার ‍খুশী যত কয়টা আইফোনের সাথে সেটা সিংক করেন, নতুন করে আর নামাতে হবে না। এই ভ্রান্ত ধারনা নিয়ে এতদিন বসে ছিলেন আপনি? মানুষ তো নেটে একটু ঘাটাঘাটিও করে যে আমি যা জানি সেইটা ঠিক কিনা। হায়রে বাঙ্গালী!!

      @প্রলয় হাসান: ভাই এদিকে একটু ভুল ছিল ।হাহাহা কিন্তু যেই কালে আমি আপনার আইটিউনের সিংক করবো তখনে sd data memory card বা phone memory রেখে গেম প্লে করব ভাই।with out pc

    @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা: সঠিক ঠিকানাটা দিচ্ছিঃ C:\Users\proloy\Music\iTunes\iTunes Media\Mobile Applications

      @প্রলয় হাসান: যদি sd data না থাকে তাহলে সরাসরি ইন্সটল ।আর যদি sd data থাকলে MemoryCard/android/obb or MemoryCard/android/data তে পেস্ট করেন আর ইনস্টল করে খেলেন।

    @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা: ”ম্যপস বা ফিংগার প্রিন্ট সেন্সর এর যেই প্রজেক্টেই হাত দিয়েছে তাতেই ব্যর্থ হয়েছ আর নাকানি চুবানি খেয়েছে আমাদের মত পাবলিক ” – এই কথাটা বুঝলাম না। ব্যাখা করেন। পাবলিক এখানে নাকানি চুবানি কেন খেলো? আমি তো ম্যাপস আর ফিং.প্রিন্টে নাকানি চুবানি খাবার মতো কিছু দেখি না। নাকি এইটা আমারি সমস্যা? :/

      @প্রলয় হাসান: দুঃক্ষের সাথে বলতে হচ্ছে যে আপনারই সমস্যা যার মধ্যে মানসিক,যথেষ্ট জানার এবং তর্ক করার সমস্যা।আর এই বিষয়ে নুন্যতম জ্ঞানটুকুও নেই।
      তো শোনেন এপেল কোম্পানি আইফোন এর জন্য নিজস্ব ম্যাপ অ্যাপ্লিকেশন চালু করেছিল । কিন্তু কিছু দিনের মাঝেই এই ম্যাপটা ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছায় এবং এই ম্যাপ সমালোচনার মুখে পড়ে।কারন এ ম্যাপে বিভিন্ন স্থানকে ভুলভাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। আইফোন ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন, অ্যাপলের নতুন ম্যাপ অস্পষ্ট, গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো চিহ্নিত করা হয়নি, সমুদ্রের মাঝখানে ট্রেন স্টেশন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গার নামের ভুলসহ ম্যাপটি অসম্পূর্ণ। তুলনামূলকভাবে গুগল ম্যাপ অনেক বেশি স্পষ্ট ও কার্যকরী। এ ত্রুটির জন্য অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক ক্ষমা চেয়েছিলেন এবং google maps ব্যাহার এর পরামর্শ দেয়।

        @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা: @প্রলয় হাসান: @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা: ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর অতি সহজেই ক্র্যাক করা যায়।আর touch Id তে ফিঙ্গার ৭০% থেকে ৯৫% পর্যন্ত ডিটেক্ট করার পর স্টাক হয়ে যায়।

    @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা: হুম একমত আপনার সাথে যে আইফোনের চাইতেও অনেক বেশী শক্তি সম্পন্ন হার্ডওয়্যার এখন বাজারের অনেক মোবাইলেই আছে। কিন্তু কথা হচ্ছে, আইফোন যদি কম শক্তির হার্ডওয়্যারে সেটা দিতে পারে, তাহলে বেশী শক্তির প্রয়োজন কেন এটা আপনাকে বুঝতে হবে। গাড়ীর উদাহরন কেন দিয়েছি জানেন? একটা টয়োটা ভি এইট ইঞ্জিনওয়ালা গাড়ির যে হর্সপাওয়ার, তার চাইতে অনেক বেশী হর্সপাওয়ার একটা ফেরারী ভি সিক্স ইঞ্জিনের। আপনার যদি গাড়ীর ব্যাপারে অল্প একটুও আইডিয়া থাকে তো বুঝবেন কেন এই উদাহরন দিলাম। আপনার জন্য আরেকটু খুলে বলি, নাহলে বুঝবেন না। টয়োটা যত শক্তিশালি ইঞ্জিনই ইউজ করুক না কেন, সে কখনই ফেরারীর মতো হতে পারবে না, এবং সবচে বড় কথা হলো, টয়োটা তার শক্তিশালি ইনজিন নিয়ে যতটুকু যেতে পারবে, তার চাইতে বেশী যেতে পারবে ফেরারী, তার তুলনামূলক কম শক্তি সম্পন্ন ইঞ্জিন নিয়ে।

    জিগেস করতে পারেন, এর কারন কি? উত্তর একটাই। ঐটা ফেরারী। আর এইটা টয়োটা। একটা অষ্ট্রেলিয়া। আরেকটা আশুলিয়া। ঠিক একই কারনে লো কনফিগের আইফোন = হাই কনফিগের এন্ড্রয়েড। প্রমান কি? প্রমান হচ্ছে, আপনি এমন একটা হাই এন্ড এন্ড্রয়েড গেমের নাম বলেন যেটা মিনিমাম সিস্টেম রিকোয়ারেমন্ট আইফোন মিট করতে পারবে না। প্রতিটার হাই এন্ড এন্ড্রয়েড গেইম আইফোনেও চলবে, যদি সেটার আইফোন ভার্সন থাকে।

    বুঝতে পারছেন? এর বেশী ব্যাখা করে বুঝানো আমার পক্ষে সম্ভব না ভাই মাফ করেন।

    @Ratul007: ভাই আইডি কিন্তু বলক খাইবেন @অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা: এপেল তাদের শ্রমিক দের সবচেয়ে কম ব্যাতন দেয় এবং তাদের সাথে পশুর মত আচরণ করে… ভাই আই ফোন হইলো শো অফ ছাড়া আর কিছুই না

ইউন ৮ ভালো? ৮.১ এ তাদের কয়টা বাগ ফিক্স হইছে জানেন? ৮.১ আগেরটার চাইতেও বেশী বাগি। একটা বাগ ফিক্স করে তো নতুন ভার্সনে আরো ১০টা নতুন বাগ দেখা দেয় এই হইলো উইনডোজের অবস্থা। যাই হোক একটা কথা বলি, এ্যাপলের ওএস রিলিজ এবং মেইটেনএন্স মাইক্রোসফটের চাইতে কয়েক হাজার কোটি গুন বেটার। আপনি এইটা না জানলে বা না মানলে আমার কিছুই করার নাই আসলে!

Level 0

বিটিভিতে খবর বেরিয়েছে গতপরশুদিন দুটা পা গ ল সেখান থেকে পালিয়েছে। এখানে কোন সন্দেহ নেই তারা হচ্ছেন.. প্রলয় হাসান এবং গ্রিন স্পাইডার। ভাই আমার টেকা তা দিয়া আমি টয়োটা কিনুম ফেরারি কিনুম নাকি ভুটভুটি(লসিমন) কিনুম সেটা আমার ব্যাপার। সেটা নিয়া আপনি এত প্যা ক প্যা ক করছেন কিল্লাগা? দা লালরাও মনে হয় এত রিকুয়েস্ট করেনা তাদের প্রডাক্ট কেনার জন্য যতটা আপনারা করছেন! অকে যান ভাই সামনে মাসেই একটা আইফোন কিনুম শুধুমাত্র আপনার দা লালির উপর অসহ্য হয়ে। তাও আপনারা দয়া করে এভাবে রিকুয়েস্ট করা বন্ধ করেন। ( কানে কানে একটা কথা শুনেন কত কমিশন পাবেন?) যত্ত সব ছা গল পা গল

    @Ratul007: আইফোন কিনতে বলি নাই। বলেছি যে না জেনে আইফোন নিয়ে উদ্ভট ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন। আপনি আইফোন না কিনলে কারো কিছুই যায় আসবে না কিন্তু না জেনে কথা বলাটা বলদামির পরিচয় নয় কি রাতুল?

Level 0

যে সব কারনে আইফোন সুপিরিয়রঃ এই পোস্টে আপনি কি করেছেন? তাই বলেছিলাম আর কি মাইন্ড করেন না। আইফোন ভাল ফোন সেটা সবাই জানে। তাই বলে এটা বলেন না যে এন্ড্রইড খারাপ। তাহলে এন্ড্রইড ভক্তরা রাগ করবে এটাই স্বাভাবিক। আর আই ফোন কেনার মত সামর্থ্য সব সাধারন মানুষের নেই এটাও বুঝতে হবে। আইফোন মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আসুক তার পর কেও না ইউজ করলে তখন যত খুশি রাগ ঝাইরেন।

    @Ratul007: এন্ড্রয়েড খারাপ আমি কি সেটা বলেছি? আমি কোথাও আইফোন কেনার কথা বলিনি বরং আমি তো চাই আপনারা আইফোন না কিনেন। কারন সবার হাতে হাতে আইফোন পৌছেঁ গেলে আমরা, আইফোন ইউজাররা পাট নিবো কিভাবে বলুন? 😉

      @প্রলয় হাসান: খাটি কথাটা বলসেন ;ছাইফোন যে আপনি বা আপনারা চালান এটার পারফমেন্সের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে না (আসলে দাম অনুযায়ী এর পারফমেন্স যাচ্ছেতাই)। এটা ইউজ করেন শুধু এর পার্ট নেবার জন্য হাহাহা।

আমি আসলেই সত্যি সত্যি চাই বাংলাদেশর মানুষজন যে কম কম আইফোন কিনে। সবাই কিনে ফেল্লে প্রকৃত অর্থেই দারুন একটা অচলবস্থা তৈরী হবে। ৯০ দশকে আব্বু যখন প্রথম মটোরোলার ফোন কিনে জিপির কানেকশন দিয়ে, তখন আব্বু যেখানেই যেতো সেখানকার লোকজন তার হাতের ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকতো। আর এখন তো রাস্তার রিকশাওয়ালার কাছেও ফোন থাকে। তাই বলছিলাম, আপনারা যতদিন না আইফোন কিনবেন, ততদিন আমরা আরাম করে একটু “ফেইম” উপভোগ করতে পারবো।

তাহলে প্রশ্ন করতে পারেন এই পোষ্ট কেন দিয়েছি। ওয়েল, উত্তর হলো, সত্যি বলতে কি, আমি আসলে চেয়েছিলাম নেট ঘেটেঁ আইফোন নিয়ে আমি যা কিছু জেনেছি-শিখেছি,সেগুলোকে একটি নির্দিস্ট জাগায় গুছিয়ে আর্কাইভ আকারে রেখে দিতে। যে কাজটি আমি আমার জীবনের সব ক্ষেত্রেই করার চেষ্টা করি। গত ১ দশকে আমি যা যা করেছি, সেখানে থেকে যতটুকু পেরেছি আমি আর্কাইভ করে রাখার চেষ্টা করেছি ব্লগ, ফেসবুক, গুগল ড্রাইভ আর আইক্লাউডে, ভবিৎষত রেফারেন্সের জন্য। এটা আমার একটা বদভ্যাস বলা যায়।

Level 0

@অ্যান্ড্রয়েড গেমওয়ালা

আপনি এমন একটি android mobile ar নাম বলুনতো যেটায় রেটিনা ডিসপ্লে আছে lul