হয়ে যান C প্রোগ্রামিং Ninja [পর্ব-১] :: “শুভসূচনা ও ভিতরের কিছু কথা :) :)”


প্রোগ্রামিং কেউ যখন নতুন শুরু করে তখন শুরুতে চোখে অন্ধকার দেখা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।তাই যারা নতুন শুরু করেছেন তারা এই ভেবে সান্ত্বনা পেতে পারেন যে আগে যারা শুরু করেছিল তাদেরও শুরুতে একই অবস্থাই হয়েছিল।হয়তো তারা আপনার চেয়েও বেশি অন্ধকার দেখেছিলেন শুরুতে।তাই প্রথম কথা শুরুতে কঠিন লাগলে হাল ছেড়ে দিবেন না।একবার যদি এটার মজা পেয়ে যান তখন দেখবেন স্টার হোটেলে খাসির লেগরোস্ট খাওয়ার চেয়ে কোড করতে ভালো লাগবে;);)।

হ্যাঁ যেটা বলছিলাম।প্রোগ্রামিং কিন্তু কঠিন না।শুধু আপনি যখন শুরু করছেন তখন প্রোগ্রামিংয়ের কনসেপ্টগুলো আপনার কাছে নতুন,মানে একেবারেই নতুন আর কি।নিজের একটা মজার অভিজ্ঞতার কথা বলি, তাহলে বোধহয় আপনাদের বোঝাতে পারবো।যখন শুরু করেছিলাম "X = X + 1" কিভাবে হয় হাজার ভেবেও কোন কূলকিনারা পাইনি :)।এটা বুঝতে ও নিজেকে বোঝাতে বেগ পেতে হয়েছিল যে এটার অর্থ ডানপাশের X এর সাথে এক যোগ করে বামপাশের  X এর মধ্যে যোগফলটা স্টোর করে রাখা।শুধু ভেবেছি X আর X + 1 সমান এটা কিভাবে সম্ভব ??যাহোক বুঝতেই পারছেন আমি আপনাদেরই একজন :)।

আমি  C প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নিয়ে মূলত আলোচনা করব।C হল সোজা কথায় প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজগুলির "বাবা"।কেন ?C এর কিন্তু অনেক ক্ষমতা।মেশিন হার্ডওয়্যারের সাথে সোজাসাপ্টা কথাবার্তা বলার জন্য  C এর উপরে জিনিস নাই।অবশ্য যে ল্যাংগুয়েজগুলি মানুষের কাছে দেখতে ও বুঝতে যত বিদঘুটে সেটা মেশিনের জন্য ততটাই সহজবোধ্য।C এমন একটা ভাষা যেটা একই সাথে মানুষ ও মেশিন উভয়ের জন্যই সহজবোধ্য।এজন্য C তে লেখা কোন প্রোগ্রাম অন্য ভাষা যেমন জাভাতে লেখা একই প্রোগ্রামের তুলনায় অনেক দ্রুত চলে।এখন কথা হল এতসব সুবিধার ফলাফল কি ?? আপনার অপারেটিং সিস্টেমটা সেটা হোক উইন্ডোজ,লিনাক্স বা ম্যাকিনটোশ, এটা কিন্তু C তে লেখা।বিশ্বাস হয় না ? লিনাক্সের সোর্স কোডটা দেখে নিন না হয়:)। আপনার কম্পিউটারের কোন ডিভাইস যেমন হার্ডডিস্ক, কিবোর্ড, মাউস বা বাইরের কিছু যেমন ধরুন ডিজিটাল ক্যামেরা,প্রোজেক্টর বা আপনার পেনড্রাইভটা এগুলোর জন্য যে ড্রাইভার লাগে সেগুলোও C তে লেখা হয় মূলত।তাই বোঝাই যায় ইনার গায়ের জোর মাশাল্লাহ খারাপ না।:):)

অনেক কথা হল।এখন আমরা দেখে নিই, C তে কোড করতে গেলে আমাদের কি কি লাগবে।প্রথানেই লাগবে একটা IDE (Integrated Development Environment)।সংক্ষেপে বলতে গেলে IDE হল একটা যায়গা যেখানে আপনি কোড লিখবেন,লেখা কোডটা কম্পাইল করতে পারবেন ও এক্সিকিউটেবল প্রোগ্রাম বানাতে পারবেন। C এর জন্য অনেক এরকম কম্পাইলার সংযুক্ত IDE আছে।যেমন, মাইক্রোসফট ভিজুয়াল স্টুডিও,টার্বো সি,কোডব্লকস,জেনি ইত্যাদি।মাইক্রোসফট ভিজুয়াল স্টুডিও,টার্বো সি শুধু উইন্ডোজের জন্য,জেনি লিনাক্সের জন্য।কোডব্লকস সকল প্লাটফর্মের জন্যই আছে।তাই আমি এটা ব্যবহার করতেই উৎসাহিত করব।CodeBlocks ডাউনলোড করতে পারবেন ওদের সাইট থেকে।ইন্সটল কিভাবে করতে হবে তা মনে হয় বলার দরকার নেই কারন এটা সবাই পারবে।আর একটা কথা।তা হল টার্বো সি কে সোজা কথায় ডাস্টবিনে পাঠান।২০১১ সালে এসেও অনেকে নব্বইয়ের দশকের ঐ ডসমোডের প্রোগ্রামটাকে নিয়ে কেন পড়ে থাকতে পছন্দ করেন সেটা আমার বোধগম্য নয়।আমি এই সিরিজটা যদি চালিয়ে যেতে পারি তাহলে এখানে যে কোডগুলো ব্যবহার করব সেগুলো  GCC কম্পাইলারে কম্পাইল করা।কাজেই অন্য  কম্পাইলারে এটা কম্পাইল করার আগে কিছু মোডিফিকেশন করতে হবে।তা না হলে একগাদা এরর দেখাবে।

এই লেখার উদ্দেশ্য নতুনদের প্রোগ্রামিং ভীতিটা কিছুটা হলেও দূর করার চেস্টা করা।তাই বলে রাখা ভাল যে সি শেখার জন্য এটা বা এমন টিউটোরিয়াল কখনোই যথেস্ট নয়।ভাল করে শিখতে হলে অবশ্যই এক বা একাধিক ভালো বইয়ের শরনাপন্ন আপনাকে হতেই হবে।তবে বই সিলেকশানের ব্যাপারে আমার সাথে হয়ত অনেকের দ্বিমত থাকতে পারে।আমার ব্যক্তিগত মতামত হল সি শেখার জন্য বাজারে যে বাংলা বইগুলো পাওয়া যায় ঐগুলোর দিকে না যাওয়াটাই ভালো। বাজারে যে বাংলা বইগুল পাওয়া যায় সেখানে শুধু শুধুই সহজ জিনিসগুলকে কঠিন বানানো হয়েছে।আমি  Herbert Schildt এর লেখা C: The Complete Reference বইটা পছন্দ করি।আমি না পৃথিবীর বেশিরভাগেরই এটা পছন্দ।তবে Boss হতে হলে C এর জনক ডেনিস রিচির The C Programming Language বইটা পড়তে হবেই।তবে এই বইটা বোঝার জন্য খুব সহজ হবে না শুরুতে।বইয়ের দোকানে বা ইন্টারনেটে দুই যায়গাতেই দুইটা বই পেতে খুব একটা সমস্যা হবে না।:)

যাইহোক অনেক কথা হল।এখন আমরা সি তে আমাদের প্রথম প্রোগ্রামটা লিখে ফেলি আর বুঝে ফেলি কোডের ভিতরের কাহিনী যেটা ভালো করে বোঝাটা খুব বেশি পরিমানে জরুরি।

আচ্ছা দেখি এবার। প্রথম লাইন "# include<stdio.h> "।এটা দিয়ে লাইব্রেরি সাপোর্ট আপনার কোডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।এটা লেখার মানে হল কম্পাইলারকে বলা যে তোমার কাছে যে বিশাল লাইব্রেরিটা আছে তার ভিতর থেকে আমি stdio বইটা (:)) ব্যবহার করতে চাই।আমরা যেটাকে বই বললাম সেটা আসলে আমাদের কাজ সহজ করার জন্য আগে থেকে লিখে রাখা কিছু ফাংশনের একটা সংকলন।বিভিন্ন কাজগুলোর প্রকার অনুযায়ী এরকম অসংখ্য সংকলন আমাদের ঐ লাইব্রেরিতে আছে।যেমন, গানিতিক হিসাবের জন্য math, সময় বিষয়ক কাজের জন্য time ইত্যাদি আর কি।এখানে আমি যে সংকলনের কথা বলেছি এটা দুইটা ফাইলে থাকে মূলত।অর্থাৎ stdio এর জন্য আমাদের লাইব্রেরিতে দুইটা ফাইল আছে।একটা stdio.h অন্যটা stdio.c ।stdio.h এ থাকে stdio এর যাবতীয় ফাংশনের prototype বা সোজা বাংলায় নাম।আমরা এজন্যই হেডার ফাইলটা include করি।এটা করলে আমাদের কোডে আমরা যদি এটার ভিতরের কোন ফাংশন ব্যবহার করি তাহলে কম্পাইলার stdio.h এ খোজে যে ফাংশনের নামটা আছে কিনা।যদি থাকে তাহলে সে stdio.c তে ঐ ফাংশানের যে বিস্তারিত কোড লেখা আছে ওখানে প্রোগ্রামকে পাঠিয়ে দেয়।আর ফাংশন যদি না থাকে হেডার ফাইলে, তাহলে এরর দেখাবে।এখানে কনসেপ্ট টা মোটামুটি এরকম।কম্পাইলার ভেদে বিভিন্নভাবে ইমপ্লিমেন্ট করা হয় এটা।

এরপর আমরা আসব main() ফাংশনে।ফাংশন টার্মটা অনেকবার ব্যবহার করলাম কিন্তু বলা হয়নি ফাংশন কি।ফাংশন নিয়ে পরে বিস্তারিত আরেকটা পোস্ট লিখতে হবে।আপাতত যেটুকু লাগবে সেটা বলি।আমরা গণিতে যে ফাংশন পড়ে এসেছি সেখানে কি ছিল একটু মনে করি।আমরা f(x)= some terms of x এভাবে শিখেছি তাইনা ? এখানে  x এর কোন মানের জন্য ফাংশন আমাদের একটা সংখ্যা রেজাল্ট দিত।অর্থাৎ ফাংশন কিছু একটা নেয় ও একটা রেজাল্ট আমাদের দেয়।এখানেও একই কনসেপ্ট।একটা ফাংশন কিছু একটা (parameter1 , parameter 2 , ... parameter n) নিবে ও হিসাব নিকাশ শেষে কিছু আমাদেরকে ফেরত দিবে মানে Return করবে।ফাংশনের শুরু ও শেষ হয় সেকেন্ড ব্রাকেট দিয়ে।
main() একটা ফাংশন।সকল প্রোগ্রামের কার্যকলাপ এই ফাংশন থেকে শুরু হয়। main() এ দেখা যাচ্ছে প্যারামিটার লিস্ট ফাঁকা।কাজেই এটা কোন প্যারামিটার নেয় না(আসলে নেয় ,আমরা পরে দেখব)।এজন্য ব্রাকেটের ভিতর আমরা ফাঁকা রাখি বা  void লিখি।main() এর আগে int লেখা দেখা যাচ্ছে।এটার মানে হচ্ছে main() ফাংশন একটা  integer  Return করে এবং অবশ্যই সেটা শুন্য।তাই আমরা main() এর শেষ কথাটা লিখেছি Return 0.এই হল মোটামুটি কথাবার্তা।

এতক্ষন যা বললাম সেটার একটা উদাহরন আমরা দেখব এবার।কনসোল স্ক্রীনে কোনকিছু প্রিন্ট করতে বা কোন লেখা দেখাতে আমরা printf(string) ফাংশন ব্যবহার করি।এটার প্যারামিটারের যায়গাতে আমি string নামে একটা শব্দ লিখেছি।আমরা এটা সম্পর্কে পরে জানবো।আজ আপাতত এটা জানি যে,string হল দুপাশে ডাবল কোট দিয়ে লেখা একটা বাক্য।printf ফাংশন ঐ ডাবল কোটের ভিতর যেটা পাবে ওটা কনসোল স্ক্রীনে প্রিন্ট করবে।হ্যাঁ, এখন একটু কথা আছে।এই ফাংশনটা stdio.h এ আছে।কাজেই আমরা এটা কল করলেই সে প্রিন্ট করার কাজটা করে দেয়।আমরা যদি লাইব্রেরি ব্যবহার না করতাম তবে একটা কিছু প্রিন্ট করতে আমাদের অনেক বড় ও জটিল কোড লিখতে হত।আর আমরা যদি # include<stdio.h> লাইনটা না লিখতাম তাহলে কম্পাইলার printf ফাংশনকে চিনতে পারতো না।ফলে এরর দেখাত।printf এর প্যারামিটারে ডাবল কোটের ভিতর আমরা লিখেছি "Hello C ...\n"।কাজেই বোঝাই যাচ্ছে আমাদের প্রোগ্রাম কনসোল স্ক্রীনে Hello C ... লেখাটা প্রিন্ট করবে।দেখি করে কি না ...

আজকে এ পর্যন্তই।সকলের উৎসাহ পেলে আগামী পর্বও আসবে খুব শীঘ্রই।কারো কোন প্রশ্ন থাকলে বলবেন।আমি সাধ্যমত উত্তর দিতে চেস্টা করব। আর ভুল পেলে অবশ্যই ধরিয়ে দিবেন।তাতে সবারই উপকার হবে। 🙂

* একই সাথে সামহয়্যারইনব্লগে প্রকাশিত

Level 0

আমি অয়ন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 6 টি টিউন ও 56 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি অয়ন।ব্লগিং করতে পছন্দ করি সত্যি কিন্তু আমি টেক ব্লগার নই।যেহেতু এটা টেক ব্লগ তাই আমাকে চেস্টা করতে হবে টেক ব্লগারের অভিনয় করার।এই মুহূর্তে ঠিক জানিনা কতটুকু সফল অভিনয় করতে পারব :)।পড়াশোনা আপাতত বুয়েটের সিএসই ডিপার্টমেন্টে,ফাইনাল ইয়ার।আর বেশিদিন হয়তো ছাত্র থাকা হবে না,মাত্র এক বছর কিন্তু ছাত্র হয়ে থাকতে পারলেই...


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

নতন কম্প্টিারের মত পরাতন কম্পিইটার চলেনা কেন?

    Level 0

    @আব্দুর রব: চলেনা কারন যত দিন যাচ্ছে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার উভয়েরই ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে সমানতালে।এজন্য আপনি যদি টয়োটা করোলা গাড়ির কাছে ফেরারির পারফরম্যান্স আশা করেন তাহলে তো কিছুই পাবেন না। 🙂
    তাইনা ?
    ভালো থাকুন 🙂

      @Me_Ayon: আমার পিসির Intel corel 2duo 2.93GHz 2gb রেম তার পর আমি জখন নতন কিনেছিলাম তখন জে ভাবে চলত তার পর এখন সলো হ গেছে ।

      Level 0

      আপনার পিসির স্লো হয়ে যাওয়ার জন্য আপনার অপারেটিং সিস্টেম ও আপনার পিসিতে ইন্সটলড অপ্রয়োজনীয় ও বেশি রিসোর্স ব্যবহার করে এমন সফটওয়্যারগুলো দায়ি।সাথে ভাইরাসের কিছু প্রবলেমও আছে হয়তো।

    @আব্দুর রব: আমার কোর টু ডুয়ো ২ জিবি র‍্যাম। মাত্র ৬০০ মেগা ইউজ হয়। ১৫ সেকেন্ডে পিসি চালু হয় 😛

ভালো লাগলো যে টার্বো সি বাদ দিসেন। এই জিনিস এভোয়েড করাই ভালো। আমার জিসিসি ই ভালো লাগে।

Bro,chaliye jan. Amra sikte chai

    Level 0

    @Me_Ayon: @Raakibhasan: চালিয়ে যেতে চেস্টা করব।আপনারা যদি শিখতে পারেন কিছু সেটা অবশ্যই খুবই আনন্দের ব্যাপার।আর এটা আমার প্রথম লেখা এখানে।লেখাটাও স্বার্থক হবে তাহলে 🙂

অসাধারণ লাগলো , চালিয়ে যান 😆 😆

Level 0

jotil chalie jan…..amra asi

    Level 0

    @rok32: ধন্যবাদ আপনাকে 🙂 সাথে থাকুন

Level 0

নতুনদের জন্য উপযোগী উপস্থাপনা। যা এখনও কোথাও খুজে পাইনি। আপনি খুব ভাল শিখাতে পারবেন। একটু পরিশ্রম করুন আমাদের জন্য, হয়ত এখান থেকেই কেউ একজন প্রোগ্রামার হিসেবে সফল হয়ে ভবিষ্যতে তার সফলতার জন্য আপনাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরণ করবে। ব্যক্তিগতভাবে আমি খুবই উপকৃত হব। আশা করছি চালিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।

    Level 0

    @ওমর: অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।অনেক উৎসাহ পেলাম।ভালো শিখাতে পারব কিনা জানি না তবে চেস্টা করব।আশা করি সাথে থাকবেন 🙂

এক কথায় অসাধারন, আপনারে এ পেলাস পেলাস । আমার মনে হয় এটি ২০১১ সালের সেরা টিউন। আশা রাখি চালিয়ে যাবেন।

    Level 0

    @fnchowdhury: হায় হায় ! কি শুরু করলেন আপনারা ? আমার প্রথম পোস্ট তো দেখি প্লাসে প্লাসে ভরে গেল 🙂
    অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 🙂

Level 0

Turbo C মানুষ use করে একটাই কারনে, সেটা হল এর Help অপশন টা খুব কাজের। যেকোনো command এর নিচে cursor নিয়ে ctrl+F1 press করলেই এর সম্পর্কে সব কিছু দেখায়।

    Level 0

    @sahossaini: ওটা সেই আমলে মানুষের একমাত্র ভরসা ছিল 🙂

    কোডব্লকে ক্লিক করলে তো হেডার খুলে দেখিয়ে দেয়, আর্গুমেন্ট জানলে আর কিছুর প্রয়োজন হয়না।

Level 0

আমার উপকার হইছে। অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী টিউনের জন্য…………….

    Level 0

    ধন্যবাদ আপনাকে 🙂

Thanks vai. Chalie jan. Ar apner sundor presentation valo laglo. must be soja vasha-e likhben. Abar thanks.

    Level 0

    ধন্যবাদ আপনাকে 🙂
    আমার লেখার ভাষা এমনই 🙂 এটা যদি কঠিন মনে হয় আমাকে জানাবেন,আরও সহজ ভাষায় চেস্টা করব 🙂

anek sondor hoiche bhi.
asha kori chalia jaben.
thanks apnake

    Level 0

    ধন্যবাদ 🙂 দোয়া করেন যেন চালিয়ে যেতে পারি

    @মেহেদী হাসান: মেহেদী ভাই, এই টিউনরে তো মডারেটর চেইন টিউনে নিল । কিন্তু খেয়াল করে দেখেন আজ পর্যন্ত সি প্রোগ্রামিং এর টিউটরিয়াল শুরু করে শেষ করতে পেরেছে কি না। পারে নাই । যেমন https://www.techtunes.io/chain-tunes/learn-c-programming-language/ জাকির ভাইয়ের টিউন দেখেন । উনি যে ২০১০ সালে শুরু করছেন ২১ শে মে ওনার সর্বশেষ পোষ্ট । ১৮ টা পর্ব । কবে যে শেষ হবে কে জানে ?
    বাস্তবতায় আসেন । এভাবে করে সি এর উপর টিউন সম্ভব না। যারা শুরু করছে তারাও কয়েকটা পর্ব করে থেমে যাবে। মানুষের আজ সময় আছে তো কাল নাই। এর চেয়ে বরং Me_Ayon , জাকির ভাই + আরো যারা যারা আছে সি এর উপর টিউন করতে আগ্রহী তারা একসাথে ঠিক করে নিক সি ল্যানহুয়েজের উপর কে কোন টপিকের উপর টিউন করবে। এভাবে না হলে সি এর উপর পরিপূর্ণ টিউন সম্বব না। বাংলাতে একটা সাইট দেখাতে পারবেন যে সি এর উপর পরিপূর্ণ টিউন আছে ? নাই । গ্রুপে না গিয়ে এককভাবে টিউন করলে এই টিউন জীবনও শেষ করতে পারবে না। আমি চ্যালেঞ্জ করলাম। এবং বুঝে শুনেই চ্যালেঞ্জ করলাম, একক ভিত্তিতে টিউন করলে টিউনও শেষ পর্যন্ত যেতে পারবে না। শুধু শুধুই চেইন টিউন লাগাইছেন।

    ২ দিন আগে দেখছি ad fly এর এড ! বিরক্তি লাগলেও মেনে নিয়েছি বিষয়টা । এত বড় সাইট চালাতে খরচ আছে না? আজকে আবার দেখি নাই ! আপনাদের যদি খরচ চালাতে আবারো কোন সমস্যা হয় তাহলে একটা ব্যাঙ্ক একাউন্ট খুলেন আর নাম্বারটা দেন। আমরা ভিজিটররা ঐ একাউন্টে প্রতি বছ্রর ১০০ টাকা করে পাঠাব। তবুও সাইট ঠিকমত চলুক। ২ দিন পরপর সাইট বন্ধ হওয়া ভাল দেখায় না।

    আগে তো আমি এই html কোডগুলা ইউজ করতাম। আপ্নারা বন্ধ কইরা দিসেন। যাউজ্ঞা , রাগ করি নাইক্কা । এখন যেইটাতে রাগ হয় তা হল — “মাসপি likes গুগল” এর পিছনে ব্যাকলিঙ্ক হিসেবে আমার সাইটের নাম থাকার কথা। আপ্নারা এইটা বন্ধ কইরা দিসেন। সাইটের নামটা থাকলে অন্তত ভাল ব্যাকলিঙ্ক হিসেবে কাজ করত।

    এই যে টেকটিউন্স আজকে এলেক্সাতে ১৬ তে । নিশ্চয় সাইট শুরুর আগে আপ্নারাও অন্যান্য সাইটে ব্যাকলিঙ্ক দিসেন । এম্নে এম্নে রাতারাতি উপরে উইঠা আসেন নাই । আজ এলেক্সা ১৬ তে আইসা ব্যাকলিঙ্ক বন্ধ কইরা দিলেন। আজব ! আপনারা আজ উপরে তাই ছোট সাইটগুলারে মনে পড়ে না? তাদের উঠার জায়গা দিবেন না? এইটা তো অন্যায় ।

    সত্যিই মানুষ যখন উপরে উঠে তখন তার নিচের তলার মানুষগুলোকে ভুলে যায়।

    ( সাইটটাতে একটু ঘুইরা আইসেন http://www.technologybasic.com )

      @মাসপি likes গুগল: ধন্যবাদ আপনাকে। টেকটিউনস একটা কমিউনিটি ব্লগ প্ল্যাটফরম এবং একে তৈরিও করা হয়েছে এভাবে। কমিউনিটিতে ব্লগ বা টেকটিউনসের নিজেস্ব পরিভাষায় টিউন করে ভালোলাগা থেকে তাই এক্ষেত্রে টিউনারদের টিউন অভিরুচির প্রতি টেকটিউনসের ধরাবাঁধা কোন নিয়ম নেই। চেইন টিউন করা হয়েছে টিউনারের একই বিষয়ের টিউন গুলোকে একসাথে বেঁধে রাখার সেক্ষেত্রে চেইন টিউন সম্পূর্ণ করাটা সম্পূর্ণ টিউনারের ইচ্ছাধীন। চেইন টিউন টেকটিউনসের অনন্য ফিচার গুলোর মধ্যে একটি। তবে চেইন টিউনের User Experience (UX) নিয়ে বেশ কিছু কাজ চলছে। যেন একজন টিউনার চেইনটিউন করতে আরও বেশি আগ্রহী হয়। ধীরেধীরে এই UX এর Implementation হবে বলে আশা রাখি।

      adf.ly এর বিষয়টি টেকটিউনসের AD Impression Measurement ও AD Unit Impression Measurement এর Experiment এর একটি অংশ ছিল। স্থায়ী কোন রেভিনিউ আর্নিং পয়েন্ট ছিল না।

      কমেন্টে এইচটি এম এল কোড গুলো স্প্যামার ভাইদের জন্য বন্ধ করা হয়েছে আপনাদের মত loyal টিউনার আর টিউমেন্টারদের জন্য না ;-)।

      টেকটিউনস কখনই প্রোমশনাল প্ল্যান হিসেবে কোন ব্যাকলিংক, লিংক হুউল বা এসইও মার্কেটিং করে নি :-)। টেকটিউনসের এল্যাক্সা প্রোফাইলে এর ব্যাক লিংক কাউন্ট বা বিভিন্ন ব্যাংকলিংক Checker দিয়ে বিষয়টি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। তাই টেকটিউনসের জনপ্রিয়তার পিছনে বা যে কোন Qulity Web Startup এর পিছেন এসইও মার্কেটিং এর কোন ভুমিকা থাকে না। টেকটিউনসের প্রোমশনাল প্ল্যান এর কোয়ালিটি প্ল্যাটফরম, ডেভেলপমেন্ট আর সোসিয়াল এনগ্যাজমেন্ট বিল্ডিং সহ আর বেশ কিছু বিষয়ে এ। যেমন: ফেসবুক, টাম্লার, টুইটার এ ধরনের প্ল্যাটফরম বিল্ডিং ও পপুলার করার স্ট্রেটিজি একদমই আলাদা। তাই কাউকে ভুলে যাওয়া বা আবার মনে করার কোন বিষয় নেই ;-)।

      টিউনার URL লিংকটি টিউনারের ছবির সাথে খুব শীঘ্রই যুক্ত করা হবে ইনশাল্লাহ।

      আমি আপনার টিউন গুলো দেখলাম আপনি খুবই লিনাক্স Enthusiast. আপনার বেশকিছু টিউনের কোয়ালিটি খুবই ভাল ও মানসম্মত। আপনি আবার নিয়মিত টিউন করা শুরু করলে নতুন টিউনারf ভাল ও মানসম্মত টিউন করতে আরও আগ্রহী হবে বা আপনার লিনাক্স এর সুপ্ত জ্ঞান মুক্ত কমিউনিটিকে আরও মুক্ত করে চিন্তা করতে শিখাবে। তাই আমি চাইব আপনি টিউন করুন নিয়মিত আর আপনার সুন্দর ও গঠনমূলক সমালোচনার জন্য আপনাকে আরও একবার ধন্যবাদ।

      @মাসপি likes গুগল: আর আপনার http://www.technologybasic.com/ সাইটও বেশ ভাল আইডিয়া নিয়ে করা এর ইন্টারফেস, লেআউট আর ভিজুয়াল অপটিমাইজেশনের দিকে নজর দিলে অসম্ভব Potential একটি সাইট হবে বলে আশা রাখি।

      Level 0

      আপনার সাথে একমত 🙂 আমার সিরিজটাকে চেইন টিউন আরও কয়েকটা পর্বের পর করলে মনে হয় ভালো হত।তবে দুজন মিলে লিখতে গেলে আমার মনে হয় একটু জগাখিচুড়ি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।কারন দুজনের লেখা দুইরকম।হ্যা,একা এমন একটা সিরিজ শেষ করা কঠিন,সত্যি কঠিন 🙂

      মেহেদী হাসান says: আপনি আবার নিয়মিত টিউন করা শুরু করলে নতুন টিউনারf ভাল ও মানসম্মত টিউন করতে আরও আগ্রহী হবে .

      ইন্নালিল্লাহ ! মেহেদী ভাই যেখানে বলছে টিউন করতে হইব, সেখানে আমি টিউন না কইরা যাই কই? ওক্কে । করব । তবে অক্টোবর মাসে । সাইটের যে কাজ শুরু করেছি তা শেষ করি । বাংলা সাইটগুলো আরো সমৃদ্ধ হোক এটাই আশা । অন্তত মানুষ যেন গুগলে কোন টপিক বাংলাতে সার্চ করে খালি হাতে ফিরে না যায়।

      http://www.bdgeeks.com এইখানে সি++,জাভা,এইচটিএমএল, জাভাস্ক্রিপ্ট, পিএইচপি এর উপর কিছু অসাধারণ বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে। আগ্রহীরা দেখতে পারেন। আর সম্ভব হলে প্রচার করে দেন।

    Level 0

    টিউন আপডেট করা হয়েছে বুঝলাম।কিন্তু আমার লেখা পোস্টে কেউ হাত দিলে কেমন যেন অস্বস্তি লাগে :)।যাইহোক মডারেশন এখনও পর্যন্ত ভালোই মনে হচ্ছে।আমি এখানে নতুন এখনও।ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে যাব আশা করি 🙂

reply এ মনে হয় html কোড কাজ করে ! কিন্তু সাধারন কমেন্টে মনে হয় কাজ করে না। wait আবার টেস্ট করি, মাইন্ড কইরেন না । http://www.mashpy.tk/

    উ ! এখন দেখি কাজ করে !!!!!!!!!!! ঐদিন যে দিসিলাম হয় নাই যে !!! ধন্যবাদ মেহেদী ভাই । তবে “মাসপি likes গুগল” এর সাথে সাইটের ব্যাকলিঙ্ক কাজ করলেই মনে হয় ভাল হয়।

    Level 0

    @মাসপি likes গুগল: আপনার সাইট তো চরম কাজের।ফাস্ট ডায়ালে অ্যাড করে রাখলাম।কাজে লাগবে সবসময় 🙂

Level 0

যারা পুরানো এক্সপার্ট টিউনার তাদের উদ্দেশ্যে বলছি,
আমি এখানে যেহেতু নতুন, আপনাদের কাছে কিছু হেল্প দরকার।তাতে আমার কাজের সুবিধা হয় কিছুটা।এগুলো তেমন কিছুই না।আমি একটু সময় নিয়ে দেখলে বের করে ফেলতে পারতাম।কিন্তু আপনারা হেল্প করলে কাজটা একটু সহজে হয়ে যেত আর কি। কয়েকটা জিনিস আমাকে একটু কস্ট করে বলুন আপনারা,
১.টিউনের ভিতর এক্সটারনাল লিংক দিতে হয় কিভাবে
২.এখানে বাংলা লেখে কেমন করে।সামহয়্যারইন বা অন্য ব্লগগুলোতে যে ফোনেটিক কিবোর্ড লেআউট ব্যবহার করে আমি লিখতে অভ্যস্ত এখানে কি সেভাবে লেখা যায়।গেলে কিভাবে ?
৩.আমার পিসি থেকে টিউনের ভিতর ব্যবহার করার জন্য ছবি আপলোড করার উপায় কি ?
৪.প্রোফাইল পিকচার দিতে হয় কিভাবে ?

আপাতত এটুকুই।পরে দরকার হলে আবার জানতে চাইব।

Level 0

দুর্দান্ত, আপ্নি অবশ্যই কন্টিনিউ করবেন প্লিজ, আর সামুতেও কি আপ্নি লিখেন? তাহলে দয়া করে লিঙ্কটি দিয়ে উপকার করবেন 🙂


#include<techtunes.h>

void main()
{
     printf("Jottil Tune\n");
     printf("Porer Gulo Shigroy Asha korchi");
}

    Level 0

    @হাবিবুর ফিরোজ: জিসিসি তে কিন্তু কম্পাইল করলে এরর খাবেন ।void main নেয় না।
    হা হা হা….. মজা করলাম 🙂 🙂
    ধন্যবাদ আপনাকে 🙂

অসাধারণ হইসে…। ভাই চালাইয়া যান …। আপনের next পোস্ট আর জন্য তিরথের ঈগল আর মত তাকায়া থাকলাম…… দেখি আপনের post এর সাথে সাথে থাইকা C প্রোগ্রামিং শিখতে পারি কিনা……

    Level 0

    @নাঈম: হে হে……অনেক থ্যাঙ্কস আপনাকে 🙂

Level 0

hmm vaia……Tnkz…koykjon nie korle valo……….hoy er kaj shes kora jabe……..n notunder jonno

dara bahikota o takve………akon toh onke koykdin tune kore r shate nijer web site ta dea

dey..visitor er jonno pore R like na……….ai vabe to korle kichu hobe……..na…..shobe…half half hobe amader matha o shes hoye jabe……..

    Level 0

    @mthdryo: সিরিজটা আমি একটা উদ্দেশ্য নিয়ে শুরু করেছি,যদি বড় কোন সমস্যা না হয় শেষও করব ইনশাল্লাহ।আপনারা সাথে থাকলেই চলবে।আর আশেপাশে লক্ষ রাখুন লেখা চুরি যেন না হয়।ভালো থাকুন 🙂

স্যার আমি আপনার নতুন ছাত্র। আজ ভর্তি হলাম। আপনার পড়ানোর স্টাইলটা দারুন। তাই ভর্তি হয়েছি। 🙂
আশা করি আপনি টিউন কন্টিনিউ করবেন আর আমরাও আপনার সাথে কন্টিনিউ করব।

বি: দ্র: কন্টিনিউ না করলে খবর আছে। আপনার টিউন দেখে আমি কষ্ট করে Code Block ডাউনলোড করেছি এবং ইংলিশ বইটি গুগল মামার কাছ থেকে খুজে নিয়ে এসেছি। 🙂

    Level 0

    @সোহাগ: ভর্তি হইলেন, ভর্তি ফি তো দিলেন না 🙂 স্টাইলের জন্য ফি ও বেশি 🙂
    হা হা হা 🙂
    যাহোক…সাথে থাকুন।সিরিজ চলবে ইনশাল্লাহ। 🙂 🙂

অসাধারণ আপনি টিউন কন্টিনিউ করবেন ধন্যবাদ।

অয়ন: ভাই অনেক ধন্যবাদ। আশারাখি চালিয়ে যাবেন।

অয়ন ভাই,
“teach yourself c” by herbert schield
এই বইয়ের ডিরেক্ট ফ্রি ডাউনলোড লিংকটা যদি দিতেন, তাহলে খুব উপকার হত। আমি গুগোলে অনেক সার্চ করেছি, কিন্তু পাই নি।