আপনি হতে পারেন অতীন্দ্রিয় ক্ষমতার অধিকারী

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। আসসালামুআলাইকুম । সবাইকে আমার আন্তরিক প্রীতি, সম্মান, শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জ্ঞাপন করছি। আশাকরি আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

কিছু কিছু ব্যাপারে বিজ্ঞান নিশ্চুপ। এসব বিষয়ে বিজ্ঞান না পারে তথ্য প্রমাণের সাহায্যে সত্য ও পরীক্ষিত বলে প্রমাণ দিতে না পারে অস্বীকার করতে। তেমনই একটি বিষয় নিয়ে আজ আলোচনা করতে যাচ্ছি। মনে রাখবেন প্রাকটিস ও ধর্য্য ছাড়া অন্যসব  বিষয়ের মতো এ ধরনের বিষয় রপ্ত করা অসম্ভব। একটু দীর্ঘ হবার কারণে দুটি পর্বে বিভক্ত করে পোস্টটি আপনাদের মাঝে তুলে ধরছি।

একটি কৃস্টালের তৈরী বল জোগাড় করুন। কৃস্টালের বলটি অবশ্যই স্বচ্ছ হতে হবে। কৃস্টালের বল না পাওয়া গেলে দাগ বা খুঁত বিহীন কাঁচের গোলক হলেও চলবে। গোলক পাওয়া সম্ভব না হলে ঝকঝকে কাঁচের পানি পূর্ণ পেয়ালা সিল্কি কাপড়ের উপর রেখেও শুরু করতে পারেন।

এবার একটি বদ্ধ ঘরে পদ্মাসনে বসে পড়ুন। পদ্মাসনে বসতে অসুবিধা হলেও আপত্তি নেই। বসার পরে খেয়াল রাখুন মাংস পেশি বা রগে যেন টান না পড়ে কারণ এগুলো আপনার মনযোগের বিঘ্ন ঘটাতে পারে। মনে রাখবেন ঘরটি হতে হবে নীরব, হৈ চৈ বিহীন কোনো প্রকার কোলাহলমুক্ত। ঘরটি অন্ধকারাছন্ন হতে হবে। ঘরে মৃদু আলো থাকতে পারে তবে লক্ষ্য রাখুন লাইটের আলো যেনো কৃস্টাল বলটিতে সরাসরি প্রতিফলিত না হয়।

এবার কৃস্টাল বলটি দু’হাতের তালুর মধ্যে রাখুন। কৃস্টাল বলটির দিকে মনযোগ দিয়ে তাকিয়ে থাকুন। শুধু বলের উপর নয় বলের ভিতর তাকিয়ে থাকুন। আপনার মন থেকে সমস্ত চিন্তা ভাবনা ঝেরে ফেলুন। একদম কিছুই ভাববেন না। দৃষ্টি রাখুন বলটির কেন্দ্রস্থলে। ধীরে ধীরে আপনি প্রবেশ করতে যাচ্ছেন অতিন্দ্রীয়র জগতে। আপনার তখন মনে হতে পারে কৃস্টাল বলের আয়তন বাড়ছে। আপনি যেনো শুন্যে হারিয়ে যেতে বসেছেন। আর সেই মূহুর্তে একটি ঝাটকা লাগতে পারে।

এমন অবস্থা নিয়ে তিব্বতিয় সাধন লামা লবসাঙ “ডক্টর ফ্রম” গ্রন্থে লিখেছেন- “আমি কৃস্টাল বলে দৃষ্টি কেন্দ্রীভূত করলাম। মন তখন একদম হাল্কা। হঠাৎ অনুভব করলাম, আমার হাতের তালুর কৃস্টাল বলের আয়তন বাড়ছে। আমার মনে হলো, আমি এর ভিতর পড়ে যাবো। লাফিয়ে উঠলাম।  সমস্ত অনুভূতি বিলীন হয়ে গেলো। দেখলাম হাতে একটা সচ্ছ কৃস্টাল বল ছাড়া কিছুই নেই”

শুধু রহস্যময় তিব্বতীয় সাধকরা কৃস্টাল বল ব্যবহার করতেন না। অতীন্দ্রীয় সাধকরা কোন না কোন ভাবে এ পদ্ধতির প্রয়োগ করতেন। ব্যাবিলনের উজ্জ্বল ধাতব পেয়ালায় পানি ভরে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে সাধকরা পৌঁছতে পারতেন অতিন্দ্রীয় উপলব্ধীর জগতে। জেনেসিসে উল্লেখ করা হয়েছে হজরত ইউসুফ (আঃ) রূপার পেয়ালায় পানি ভরে তা ধ্যান করার সময় ব্যবহার করতেন। গ্রীকরাও যে ধাতব পেয়ালায় পানি নিয়ে এর চর্চা করতেন তার প্রমান মেলে। পীথাগোরাস কৃস্টাল বলের পরিবর্তে ব্যবহার করতেন আয়না। গ্রীক অকাল্টবিদরা অনেক সময় স্বচ্ছ ঝর্ণার পানিতে আয়না দিয়ে রোগীর রোগের অবস্থা জানাতেন।

প্রাচীন মিশরীয় অকাল্ট সাধকরা দিব্যদৃষ্টির জন্য ব্যবহার করতেন আয়না। আরব সাধকরা আয়নার সাথে ব্যবহার করতেন রূপার পেয়ালা। ভারত, চীন ও আফ্রিকায়ও প্রাচীন সাধকরা রূপা বা কাঁসার পাত্রে পানি ব্যবহার করতেন। অতীন্দ্রিয় সাধকদের মধ্যে আমিরিকার মায়া সভ্যতায়ই প্রথম মসৃণ কৃস্টাল ব্যবহৃত হতো। অষ্ট্রেলিয়ার আদিবাসীরাও মসৃণ কোয়ার্জ খন্ড ব্যবহার করতেন। বিখ্যাত জ্যোর্তিবিদ নস্ট্রাডামাস ব্যবহার করতেন কালো আয়না। নস্ট্রাডামাস একদিন ফ্রান্সের তৎকালীন  রাণীকে তার কালো আয়নায় ভবিষ্যত রাজার মুখ দেখান। রাণী প্রথম এলিজাবেথের ব্যাক্তিগত এস্ট্রলজার ড. জন ডি এর কৃস্টাল বলই প্রথম ইতিহাসে খ্যাতি লাভ করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকান ভবিষ্যত দ্রষ্টা জীন ডিক্সনের কৃস্টালের কথা চরম আলোচনায় আসে।

যাই হোক, প্রসংগে আসি, আপনি প্রথম বৈঠকে যদি কৃস্টাল বলের শুণ্যতায় নিমজ্জিত হতে গিয়ে ঝাঁকুনি খেয়ে বাস্তবে ফিরে এসেছেন। যদি এমন ঘটে থাকে তাহলে আপনি সত্যিই ভাগ্যবান। তাহলে আপনার অতীন্দ্রীয় উপলব্ধির ক্ষমতা অসাধারণ। আর যদি ব্যতিক্রম ঘটে যে আপনি কোনো উপলব্ধি করতে সক্ষম হচ্ছেন না তাহলে দয়া করে ধৈর্যহীন হবেন না।  হতাশ হবেন না। বার বার প্রাকটিস করুন। কৃস্টাল বলের প্রভাবে আপনি অতীন্দ্রিয় জগতে প্রবেশ করবেনই।

এরপরও কোনো ফল না পেলে আর একটু ধীরে ধীরে অগ্রসর হন। এক সপ্তাহ সাস্থের প্রতি নজর দিন। দুশ্চিন্তা এড়িয়ে চলুন। কারো উপর রাগ করবেন না। কাউকে বকবেন না। নিরামিষ খাদ্য খাবেন। প্রচুর ফলমূল ও দুধ খাবেন। কৃস্টাল বলটি হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করুন। তাতে কিছু দেখতে চেষ্টা করবেন না। শুধু নাড়াচাড়া করবেন। এভাবে নাড়াচাড়া করলে আপনার চুম্বক শক্তির একটা প্রভাব পরবে কৃস্টালে। কৃস্টাল অনুভবের সাথে আপনার একাত্ব হতে সুবিধা হবে। রাতে ঘুমুবার সময় কৃস্টালটা আপনার বালিশের নীচে রাখুন। তবে যখন আপনি কৃস্টাল বলটি নাড়াচারা করছেন না তখন অবশ্যই কৃস্টাল বলটি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন আর কোনো ভাবেই যেনো কৃস্টালে সরাসরি সুর্যের আলোক রশ্মি না পড়ে। কৃস্টালকে নিরাপদ যায়গায় রাখবেন যাতে অন্যকেউ তা স্পর্শ করতে না পারে।

এক সপ্তাহ পরে আপনি আবার আগের নীয়মে কৃস্টাল বলটি নিয়ে বসুন। কিছুক্ষণ আল্লাহর কথা ভাবুন।  ভাবুন  গ্রহ, গ্রহ, তারা, চন্দ্র খচিত আকাশের নীলিমার গভীরতা ও বিশালতার কথা। এ ভাবনা অল্পসময়ের মধ্যে শেষ করুন। এবার আস্তে করে কৃস্টাল বলটি কয়েক সেকেন্ডের জন্য কপালের মাঝখানে ঠেকান। আস্তে আস্তে কৃস্টাল বলটি সহ হাত নামিয়ে নিন। তালুতে কৃস্টাল বলটি রেখে আরাম করে বসুন।

এবার কৃস্টাল বলটির  উপর দৃষ্টি বুলান। দৃষ্টিকে গভীরভাবে নিমগ্ন করুন। ভাবুন আপনি এক অস্তিত্বহীন শুন্যের দিকে তাকিয়ে আছেন। মনকে চিন্তা-ভাবনা শুন্য করে ফেলুন। কোনো কিছু দেখতে বা উপলব্ধি করতে চেষ্টা করবেন না। কোনো গভীর আবেগ অনুভূতির প্রশ্রয় দিবেন না।

প্রথম রাতের জন্য ৭ থেকে ১০ মিনিটই যথেষ্ট। আস্তে আস্তে কৃস্টালের কেন্দ্রে গভীরভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করার সময় বাড়ান। এমন ভাবে সিডিউল করুন যাতে আপনি সপ্তাহের শেষ দিনে ৩০ মিনিট পর্যন্ত দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতে পারেন।

পরবর্তি সপ্তাহে বসার সাথে সাথে মনকে চিন্তাশুন্য করে ফেলুন। কৃস্টালের মধ্যে অন্তহীন শূণ্যতার কল্পনা করে একাগ্রচিত্তে দৃষ্টি রাখুন। ধীরে ধীরে মনে হবে কৃস্টালের উপরিভাগ ঢেউয়ের মত দুলছে। কৃস্টালের বলটি বড় হতে হতে বিশাল আকার ধারণ করেছে। মনে হবে আপনি যেন গোলকের শূণ্যতার মধ্যে প্রবেশ করতে যাচ্ছেন বা বিশাল শুণ্যতার মাঝে হারিয়ে যাচ্ছেন। এমনই হবে। বিস্মিত হবেন না। ভয় পাবেন না। আপনার বিস্ময় বা ভয় সব কিছুকে মূহুর্তেই বিলীন করে দিতে পারে। ঐ রাতে আপনি কিছুই দেখতে পাবেন না। যদি আপনি ভয়ে কেঁপে ওঠেন বা তন্দ্রামগ্ন মানুষের মতো ঝাঁকি খেয়ে ওঠেন তাহলে বিশ্রাম নিন।  সে দিন আর কৃস্টালের বল নিয়ে কাজ নেই।

পরেরদিন আবার আগের মতো কৃস্টালের বল নিয়ে বসুন। এভাবে অভ্যাস গড়ে তুলুন। দেখবেন বসার পর মন চিন্তাশূণ্য করার সাথে সাথে মনে হবে কৃস্টালের বল আয়তনে বেড়ে যাচ্ছে। মনে হবে তাতে প্রাণ এসেছে।

এভাবে ৪০ দিন করার পর দেখতে পাবেন কৃস্টালে ভুবনে যেনো সাদা ধোঁয়া আসছে। আপনি ভয় না পেলে সাদা ধোঁয়া সরে যাবে। আপনি গোলকের শূণ্যতায় দেখতে পাবেন হয়তো  নিজের জীবনের কোনো ঘটনা। প্রথমদিকে সাধারণত অতীতের ঘটনাই ভেসে উঠবে। এ অবস্থায় আপনি তখন প্রবেশাধীকার  পেলেন অকাল্টের সীমানায়। আপনার চর্চা অব্যাহত রাখুন। প্রতিদিন একের পর এক নিজের বিষয় দেখতে থাকুন। দেখেতে দেখতে ও অবিরত চর্চার মাধ্যমে আপনি অভ্যস্থ হয়ে পড়বেন।

এখন আপনি আপনার ইচ্ছে অনূসারেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন দৃশ্যবলি। দৃঢ়তা ও বিশ্বাসের সাথে নিজে নিজে বলুন “আজকে আমি এই জিনিস দেখবো।” বিশ্বাস করুন তখন আপনি যা দেখতে চাইবেন তাই দেখতে পাবেন। আপনার দেখতে চাওয়ার ইচ্ছেই হবে শেষ কথা। ভবিষ্যৎ সর্ম্পকে দেখতে চাইলে সম্ভব্য বিষয়ের সকল তথ্য সংগ্রহ করুন। দৃঢ়তার সাথে মনে মনে বলুন “আমি এই বিষয়টি জানতে চাই”।

কৃস্টালের প্রতি আপনার একটি কমান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এবার আপনি কি অন্যকারও সম্পর্কে কিছু জানতে চান?

কৃস্টালের বলের সাহায্যে অপরের সম্পর্কে জানার কৌশল আমি পরবর্তি পর্বে দেবো। মনে রাখবেন এগুলোর জন্য দরকার বিশ্বাস, প্রাকটিস ও ধর্য্য।

আমার সবগুলো টিউন 

ফেসবুকে আমি

আপনাদের ভালবাসায় সিক্ত ও পরিতৃপ্ত। আপনাদের ব্যাপক সাড়া আমার নিত্যদিনের প্রেরণা।

Level 2

আমি মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 115 টি টিউন ও 1147 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

মা ও বাংলা ভাষার কাঙ্গাল


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

tune ta pore khub valo laglo..kokhono jodi somoy ta manage korte pari……obossoi ami eta kore dekhbo…thanks for your nice tune..waiting for second part

    @রাসেল এম কে খান ভাই: সেকেন্ড পার্টটি খুব তাড়াতাড়ি দেবার চেষ্টা করবো।

    আপনি যদি আগে ধ্যানে নিমগ্ন হওয়া, মাইন্ড কন্ট্রোল, কোয়ান্টাম মেথড বা মনকে কেন্দ্রভুত করার কোন প্রাকটিস করে থাকেন তাহলে এটা খুব সহজ।

    প্রাকটিস করলে নিয়মিত ও সিরিয়াসলি নিতে হবে।

      @মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্: ভাই, লিখার উৎসটা উল্লেখ করলে ভাল হত না?
      আমি যদি ভুল না করি তবে লিখাটাতো কোয়ান্টাম মেথডের প্রতিষ্ঠাতা শ্রদ্ধেয় শহীদ আল বোখারি মহাজাতকের কোন একটি বই থেকে নেয়া, তাইনা?

    @রাসেল এম কে খান:

    কোয়ান্টাম মেথড ইস্লামে নিষিদ্ধ। এটি শিরকী আক্বীদ্বার মধ্যে পরে।

    কোয়ান্টাম মেথড সম্প্রর্কে বিস্তারিত পড়ুন http://www.quraneralo.com/quantam_1/

    নিচের কিছু কমেন্টে আপনি বললেন যে আপনি মুসলিম।

    বর্তমানে দুই প্রকারের মুসলিম পৃথিবীতে বাস করে-

    ১ম- নিয়ম মানা মুসলিম
    ২য়- নিয়ম না মানা মুসলিম

    আপনি হলেন ২য় পর্যায়ের নিয়ম না মানা মুসলিম। যদি নিয়ম মানা মুসলিম হতেন তাহলে এইসব শিরকী আক্বীদ্বায় আপনার বিশ্বাস আসতোনা।

    সারা জীবনতো এইসব ভন্ডামী বই পড়ে গেলেন, সত্য কোরান আর সহীহ হাদিস তো মনে হয় কোন দিন পড়েননি।

    যদি পড়তেন আর বুঝতেন তাহলে নিচের কথাটি আপনি আপনার কমেন্টে বলতেননা।

    “মহানবী (সঃ), ইসা (আঃ), শ্রীকৃষ্ণ সহ বিভিন্ন ধর্মের অবতারদের আগমনের বহু আগেই এদের সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছিলো।”

    আল্লাহ্‌ তায়ালা প্রত্যেক আসমানি কিতাবে শেষ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামের আগমনের কথা বলেছেন, শ্রীকৃষ্ণ নয়, বিশেষ করে ইঞ্জিল শরীফে যা ইসা (আঃ) এর ওপর নাযিল হইয়েছে।

    এই ভবিষ্যত বানী কোন মানুষের নয়। এটি আল্লহর ওহীর মাধ্যমে পৃথিবীতে নাযীল করেছেন। ভবিষ্যত শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তায়ালা ছাড়া কেও জানেননা, এমনকি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামও জানতেননা যতক্ষন পর্যন্ত না ওনার কাছে আল্লাহর অহী নাযীল হত।

    যদি কোরান বিশ্বাষ করেন তবে কোরানের কথাকে সত্য বলে মেনে নিবেন যা আল্লাহ্‌ পাক সুরা হাশরের শেষের তিন আয়াতের প্রথম আয়াতে বলেছেন-

    “আলিমুল গয়িবী ওয়াশশাহাদাতী হুয়ার রহমানুর রহিম”

    অর্থ্যাত গায়েবের আলেম একমাত্র আল্লাহ্‌ সুবহানা তায়ালা। ভবিষ্যত একমাত্র আল্লাহ্‌ সুবহানা তায়ালাই জানেন।

    আপনার এই টিউন আর আপনার কমেন্ট, কোরানের এই আয়াতের সম্পুর্ন বিপরীত।

    হয় আপনার ভেতরে কোরানের বিশ্বাস থাকতে হবে নয়তবা কোরানের বিরোধী এইসব ভন্ড লোকের ভন্ডামী বই বিশ্বাস করতে হবে।

    এক সাথে দুই প্রান্তে কোন মানুষ থাকতে পারেনা।

    আল্লাহ তায়ালা আপনাদেরকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুক সর্বদা শিরক থেকে বাচিয়ে রাখুক।
    আমিন।

      @সজীব: আপনি মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে মন্তব্য করেছেন। তারপরও আমি কোরান হাদীসের আলোকে আপনার কথাগুলোর জবাব দিতে পারি কিন্তু তাতে আমার টিউনের বিষয়ের সাথে সংঙ্গতিপূর্ণ না হয়ে ধর্ম নিয়ে তর্ক বিতর্ক ওঠার সম্ভাবনা বেশি। তাই আমি নীরব ভূমিকা পালন করছি।

      আশা করি টিউনটি ফলো করলে সুফল পাবেন। তারপর জানাবেন।
      ধন্যবাদ!!!

        @মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্:

        আপনি পারবেন কিনা যানিনা তবে যদি কোরান-আর সহীহ হাদিস(যইফ ও দুর্বল হাদিস বাদে) দ্বারা আমার কথাগুলোর জবাব দিতে পারেন তো অবশ্যই দিবেন।

        আপনার যুক্তি যদি কোরান ও সহীহ হাদিসের আলোকে সঠিক হয় তাহলে কোয়ান্টাম মেথড মানতে আমার কোন সুবিধা হবেনা।

        আয়শা (রাঃ) হতে বর্ণীতঃ
        “যে ইবাদত আল্লাহর রাসুল সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামের তরিকার পরিপন্থী তা ইসলামে গ্রহন যোগ্য নয়, এটি হবে বিদায়াত।” আর বিদায়াতকারীর স্থান জাহান্নাম।
        -সহীহ বুখারী শরীফ

      Level 0

      @সজীব: আপনার এই মন্তব্যটা খুব্ব ভালো লাগলো

      Level 0

      @সজীব: আপনার কমেন্টটা খুব ভালো লাগলো

      Level 0

      @সজীব: ঠিক বলেছেন

vi eii bol kothay kinte paoya jabe?
i need that.

    @সাহিত্য মাহমুদ ভাই: বাংলায় পাওয়া যাবে কিনা আমি ঠিক জানি না। তবে আমার একটি জার্নাল থেকে অনূবাদ করে দিয়েছি।

    আপনার কাছে যদি কোয়ান্টাম ম্যথড ও মাইন্ড কন্ট্রোল বই সমূহ থাকে তা দিয়ে প্রাথমিক কাজ সেরে ফেলতে পারেন।

    এসব বিষয়ে সফল হবার জন্য আত্ম নিয়ন্ত্রন খুব জরুরী।

    @সাহিত্য মাহমুদ: ভাইয়া বলটি কোথায় পাওয়া যাবে তা আমি জানি না। তবে বইটি আপনি কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের যেকোন শাখা/সেল বা সেন্টারেই পাবেন। বইটির নাম “চেতনা অতিচেতনা নিরাময় ও প্রশান্তি”। লিখেছেন কোয়ান্টাম মেথডের উদ্ভাবক শ্রদ্ধেয় গুরুজী শহীদ আল বোখারী মহাজাতক। এছাড়া কোয়ান্টামের অন্যান্য বই এবং অডিও প্রকাশনাগুলো ডাউনলোড করতে আপনি আমার টিউনগুলো দেখতে পারেন। অথবা কোয়ান্টামের ওয়েবসাইট থেকেও ডাউনলোড করতে পারেন।
    আমার টিউনগুলো: https://www.techtunes.io/tuner/muntaqeem
    কোয়ান্টামের ওয়েবসাইট: http://www.quantummethod.org.bd

Level New

vai poroborti porbo likhte volbenna. r ball ta kothay pabo janale khob valo hoto. thanks

    @sohel_199885: বাইতুল মোকাররম ও বসুন্ধরা সিটির (নীচ তলায়) বা ভালো কোনো স-পিসের দোকানে পেতে পারেন। কাঁচের বল হলেও হবে তবে কোনো স্পট থাকতে পারবে না।

    দু-এক দিনের মধ্যেই পরবর্তি পর্ব দিয়ে দেবো।

    ধন্যবাদ!!!

Level 0

এটা যারা অভ্যাস করতে করতে মানুষিক রোগী হয়ে যাবে তখন ই সব দেখতে পাবে । আমার এক ভাই দেখতে পেত তবে কোন বল সারা । সে যদি এক দৃষ্টি তে কোন কিসুর দিকে কিছু সময় তাকিয়ে থাকত তবে দেখতে পেত । বলা বাহুল্য সে একটা রোগী তার চিকিসা চলসে ।

“ধন্যবাদ”
আপনি হয় ত জানেন এখন ও কিছু “জাদু” নামে পরিচিত আসে। মুতামুতি সেই সম্পর্কেও ধারনা আসে । জা আপনি বলেসেন টিউন আ “কিছু কিছু ব্যাপারে বিজ্ঞান নিশ্চুপ”
তবে সেইতা তদি টিউন করতে যাই তাহলেয়াক্তা ভয়ংকর ব্যাপার আ দারাবে ।

    Level 0

    @MRN Hacker: ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এইরকম একটা টিউন করে জানালেন । (বিজ্ঞান সম্মত ম্যাজিক)

    @MRN Hacker: দেখুন আগের অনেক মুনি-ঋষি ছিলেন যারা তাদের জ্ঞান ধারণা শুধু মাত্র তাদের শিষ্যদের মাঝেই দিতেন। এগুলো বাইরে প্রকাশ পেতো না। আমি পীথাগোরাস সম্পর্কে কিছু জিনিস জেনে অবাক হয়েছিলাম।

    যাই হোক, এই সব সম্মহনী বিদ্যা সত্যিই দিব্য জ্ঞানের অধিকারী করে। তবে কিছু কিছু ডিফেকটিভ মানুষ থাকতে পারে যারা নীয়ম বহির্ভূত বা জোড় করে এসব শক্তির অধীকারী হতে গিয়ে সাইকোপ্যাথ হয়ে যায়।

    এজন্যই টিউনে উল্লেখ করা আছে ব্রেনের উপর অতিরিক্ত চাপ না দিতে।

    একটা পর্যায়ের পর ব্রেন নিজেই বুঝতে পারবে তার কতখানী চাপ নেয়ার প্রয়োজন।

    ধন্যবাদ!!!

ভাইয়া আপনার প্রতিটি টিউন-ই আমার খুব ভালো লাগে অনেক মনোযোগ সহকারে পড়ি।
আপনাকে ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি টিউন উপহার দেবার জন্য।

টিউনটি পড়েই আমি নিজেকে অতীন্দ্রিয় ক্ষমতার অধিকারী মনে হচ্ছে, এপ্লাই করলে জানি কি অবস্থা হবে!!! 😆

টিউনটি পড়েই আমি নিজেকে অতীন্দ্রিয় ক্ষমতার অধিকারী মনে হচ্ছে, এপ্লাই করলে জানি কি অবস্থা হবে!!!

যাইহোক বলটা পছন্দ হইছে … কই পাব এবং দাম কত নিবে …

    @ইকরামা: বাইতুল মোকারম, নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি ছাড়াও ভালো কোনো শ-পীসের দোকানে পাবেন।

    দাম সর্ম্পকে আমার আইডিয়া নেই।

এর চেয়ে হাস্যকর টিউন টেকটিউনের ইতিহাসে দ্বিতীয় আছে কিনা আমার জানা নাই। টিটিতে দেড় বছরের টিউনার লাইফে দেখি নাই।

আসুন এই পোষ্টের কিছু দিক বিবেচনা করি।

“আপনি প্রথম বৈঠকে যদি কৃস্টাল বলের শুণ্যতায় নিমজ্জিত হতে গিয়ে ঝাঁকুনি খেয়ে বাস্তবে ফিরে এসেছেন”
– এর সাথে অতীন্দ্রীয় ক্ষমতার কোন সম্পর্কে নেই। মনস্তাত্বিক একটা ব্যাপার। আপনি যখন গভীর ভাবে কোন কিছু চিন্তা করবেন, একটা পর্যায়ে গিয়ে চিন্তা ভঙ্গ হবে, সে মুহুর্তটা আপনার কাছে ঝটকার মতোই লাগবে। এইটা আমি বলছি না, বিজ্ঞান বলছে। ডিপ থিংকিং এর একটা ষ্টেজ এটা।

“এভাবে ৪০ দিন করার পর দেখতে পাবেন কৃস্টালে ভুবনে যেনো সাদা ধোঁয়া আসছে। আপনি ভয় না পেলে সাদা ধোঁয়া সরে যাবে।”
– ভাই, এইটা আসলে সম্পূর্ন ভূয়া একটা জিনিস। এইবারে আমি বলি। একটা চকচকে থালা নেন। সেইটার দিকে অনেক্ষন ধরে তাকায়ে থাকেন। ধিরে ধিরে আপনার খুব সুখের অথবা দূঃখের একটা ঘটনা মনে করেন। দেখবেন হটাৎ আপনার ধ্যান ভাঙ্গার পর মনে হবে আপনি থালার মধ্যেই ব্যাপারটা দেখছিলেন। এটা আসলে এক ধরনের ইল্যুসান। ভ্রম। এইটার সাথে সো কল্ড অতীন্দ্রীয় ক্ষমতার কোন সম্পর্কে নেই। একদমই নেই।

এবার আসি টিউনার এর দিকে। ভাই, আপনি যা লিখেছেন, ১০০ টাকা বাজী ধরে বলতে পারি, কোয়ান্টাম মেথড মহাজাতক পড়ে লিখেছেন। আপনার অনেক টিউন আছে। ১০০+। কিন্তু ব্যাসিকালী টেকি ষ্ট্যান্ডার্ড বলতে আমরা যা বুঝি, তার মধ্যে একটাও পরে না। সব ইনফরমেটিভ, কিন্তু দূঃখিত টেকি নয়। আর এইটা তো টেকি শব্দের কয়েকশ মাইলের মধ্যে দিয়েও যায় না।

“কিছু কিছু ব্যাপারে বিজ্ঞান নিশ্চুপ। এসব বিষয়ে বিজ্ঞান না পারে তথ্য প্রমাণের সাহায্যে সত্য ও পরীক্ষিত বলে প্রমাণ দিতে না পারে অস্বীকার করতে। ” হা হা হা। সাইকোলজি টুডে ম্যাগাজিন টা পড়েন? আপনি যা যা লিখেছেন, এর প্রতিটার ব্যাখা ওখানে পাবেন। চেক করে দেখেন প্লীজ। অনুরোধ রইলো।

মডারেটর দের দৃষ্টি আকর্ষনঃ টেকটিউনস মানে বলতে আমরা বুঝি টেকনলজিক্যাল ব্যাপার স্যাপার। টিটি বাংলাদেশের সাধারন মানুষের কাছে টেক বার্তা পৌছে দিতে অনেক অবদান রেখেছে। ঠিক সে সময় এমন একটা অ-বৈজ্ঞানিক পোষ্ট, টিউনার এর ভাষায়, কিভাবে আপনাদের কলমের নিচ দিয়ে যায়? এটা মানুষের মধ্যে ভূল ধারনার জন্ম দেবে। মানুষকে বিজ্ঞান এর মাঝে অন্ধবিশ্বাস এর অপপ্রবেশ এর দিকে উদ্বুদ্ধ করবে। একজন টিউনার এবং টেকপ্রেমি হিসাবে এটা আমার কাম্য নয়। আশা করি আপনাদের ও নয় ।

    @অরিত্র আহমেদ: সম্পূর্নভাবে একমত

    @অরিত্র আহমেদ: ভাই এক কমেন্ট কতক্ষন পরেই নাই হয়ে যাবে। এই মহান টেকটিউনস প্রেমী , টেকি বোদ্ধা নিজের সমালোচনা সহ্য করতে পারে না। এক একটা কমেন্ট যেন তার শরীরে গজারের মত বিধে। তাই কমেন্ট ডিলেট করে দেন। উনাকে অনেক বার বলা হয়েছে এসব আলতু ফালতু টিউন করে আবর্জনা সৃষ্টি না করার জন্য। তারপরও তিনি কষ্ট করে এসব আবর্জনা লিখেই যাচ্ছেন। টিটির মডুরা কেন এই মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহর আবর্জনাগুলকে টিটিতে স্থান দেয় আমার মাথায় ঢুকে না। 🙁
    [ মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্ ভাই এসে কমেন্ট ডিলিট দিবে ১০০% সিউর। তাই স্ক্রিনসট নিয়ে রাখলাম।]

      @আ জ ব:
      আপনি একটি টিকমেন্টে বলেছিলেন আমার টিউনে ঢুকলে আপনার মেগাবাইটের হিসেব করতে হয়।

      আমার প্রতি উদ্দেশ্য মূলক ভাবে যে সমালোচনার তীর ছোড়েন তাতে আপনার মেগাবাইটের হিসেব করতে হয় না।

      আমাকে উদ্দেশ্য মূলক ভাবে খারাপ না বলে সেই সময়টা কোনো ভালো কাজে লাগান ভালো ফল পাবেন।

      আমি আমার সম্বন্ধে ভালো করে জানি। আপনার কথায় হয়তো বিব্রতবোধ করি কিন্তু রাগ করি না। বয়সের সাথে সাহে ঠিক হয়ে যাবেন।

      ভালো করে দেখুন তো আপনার টিউমেন্ট আমি মুছেছি কিনা।

      ধন্যবাদ!!!

    Level 0

    @ ekdom theek..

    @অরিত্র আহমেদ:

    এটা ইলুশন না। ইলুশন মনে করে এ কাজ প্রাকটিস শুরু করলে সফলতা আসবে না। তখন মন কাজ করবে ইলুশনের দিকে।

    দেখুন ভাই আজ যা অনেক গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় কাল তা বাতিল হতে পারে। আবার আজ যা অকাজের মনে হবে কাল তা অনেক বেশী দরকারী মনে হতে পারে। সবই মনের ব্যাপার।

    আপনি টেকি বলতে টিউটেরিয়াল কিংবা কোনো নতুন সফওয়্যার বোঝেন? আপনার কাছে টেকির সংঙ্গাটা কি তা স্পষ্ট করেন। আপনি টেকির ডেফিনেশন জানলে বলতে পারতেন না যে আমার ১০০+ টিউনের ১টি টিউনও টেকি না। তবে আমি স্বীকার করে নিচ্ছি বৈচিত্রপূর্ণ টিউন দিতে আমি পছন্দ করি। একদম নতুন নতুন ব্যাপারে আমি মানুষকে আগ্রহী করার চেষ্টা করি। আর সবার রুচিবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গি যে এক রকম হবে এমন কোনো কথা নেই। আবার সব টিউনারের লেখার স্টাইল যে একই রকম হবে তাও ঠিক না। আপনি ব্যাক্তিগত ভাবে আমাকে বা আমার টিউন অপছন্দ করতে পারেন। তাই বলে যে সবাই আমাকে অপছন্দ করে এমন কোনো কথা নেই।

    আমি মুসলিম। বাজিতে বিশ্বাসী না। যদি বাজিতে বিশ্বাসী হতাম তাহলে ১০০ কেনো ১০লক্ষ টাকা বাজি ধরতাম।

    সাইকোলজি টুডে ম্যাগাজিনটা আমি পড়ি না। বা নামও শুনিনি। আপনার কাছে এই ম্যাগাজিনের কোনো লিংক বা ই-বুক থাকলে দেয়ার অনূরোধ রইলো।

    ভালো থাকবেন!!!

    Level 0

    @অরিত্র আহমেদ:
    চেতনা অতিচেতনা নিরাময় ও প্রশান্তি= মহাজাতক।
    ISBN= 984-462-905-5
    অধ্যায়-১
    অতীন্দ্রিয় ক্ষমতা
    পৃষ্ঠা ৯ থেকে শুরু হয়েছে।
    উনি ঐ পৃষ্ঠা থেকে ঘষামাজা করে কিছু বাদ বা যোগ করে এখানে তুলে দিয়েছেন।
    যাই হোক, নিজের ভাষায় লিখলে ডক্ট্ররস ফ্রম লামার কোটেশনটা কেন জানি বইটার সাথে মিলে যাচ্ছে।

Level 0

Bal Mea valo na lagle comment korar dorkar ki…@অরিত্র erea ja….

Level 0

এবার আস্তে করে কৃস্টাল বলটি কয়েক সেকেন্ডের জন্য কপালের মাঝখানে ঠেকান।?????????????

টিউন টি আপনার বরাবরের টিউন এর মতই বেতিক্রম । তবে ভাই এভাবে কি সত্য কাজ হয় ???

    @রিফাত ভাই:
    দেখুন মহানবী (সঃ), ইসা (আঃ), শ্রীকৃষ্ণ সহ বিভিন্ন ধর্মের অবতারদের আগমনের বহু আগেই এদে সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছিলো।

    গৌতম বুদ্ধ জন্মের পরে বলা হয়েছিল সে যদি দুঃখ, জরা, মৃত্যু দেখে তাহলে তাকে আর সংসারে আবদ্ধ রাখা যাবে না।

    যারা এই ভবিষ্যত বাণী করেছিলেন তারও আপনার আমার মতো মানুষ ছিলেন।

    আজ জ্ঞান বিজ্ঞানের অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের ব্রেন খুব অদ্ভুত। অনেক কিছু সম্ভব আমাদের অতীন্দ্রিয় শক্তিকে কাজে লাগিয়ে।

    কাজ না হলে কৃস্টালের এই কেরামতি নিয়ে দেশে বিদেশে এতো এতো আলোচনা হতো না। তবে ধর্য্য ধরে লেগে থাকতে হবে।

    ধন্যবাদ!!!

      @মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্: @মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্:

      আগের কমেন্টে আপনি বললেনযে আপনি মুসলিম।
      বর্ত্মানে দুই প্রকারের মুসলিম পৃথিবীতে বাস করে-
      ১ম- নিয়ম মানা মুসলিম
      ২য়- নিয়ম না মানা মুসলিম

      আপনি হলেন ২য় পর্যায়ের নিয়ম না মানা মুসলিম। যদি নিয়ম মানা মুসলিম হতেন তাহলে এইসব শিরকী আক্বীদ্বায় আপনার বিশ্বাস আসতোনা।

      সারা জীবনতো এইসব ভন্ডামী বই পড়ে গেলেন, সত্য কোরান আর সহীহ হাদিস তো মনে হয় কোন দিন পড়েননি।

      যদি পড়তেন আর বুঝতেন তাহলে নিচের কথাটি বলতেননা।

      মহানবী (সঃ), ইসা (আঃ), শ্রীকৃষ্ণ সহ বিভিন্ন ধর্মের অবতারদের আগমনের বহু আগেই এদের সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছিলো।

      আল্লাহ্‌ তায়ালা প্রত্যেক আসমানি কিতাবে শেষ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামের আগমনের কথা বলেছেন, শ্রীকৃষ্ণ নয়, বিশেষ করে ইঞ্জিল শরীফে যা ইসা (আঃ) এর ওপর নাযিল হইয়েছে।
      এই ভবিষ্যত বানী কোন মানুষের নয়। ভবিষ্যত শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তায়ালা ছাড়া কেও জানেননা, এমনকি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামও জানতেননা যতক্ষন পর্যন্ত না ওনার কাছে আল্লাহর অহী নাযীল হত।

      যদি কোরান বিশ্বাষ করেন তবে কোরানের কথাকে সত্য বলে মেনে নিবেন যা আল্লাহ্‌ পাক সুরা হাশরের শেষের তিন আয়াতের প্রথম আয়াতে বলেছেন-

      “আলিমুল গয়িবী ওয়াশশাহাদাতী হুয়ার রহমানুর রহিম”

      অর্থ্যাত গায়েবের আলেম একমাত্র আল্লাহ্‌ সুবহানা তায়ালা। ভবিষ্যত একমাত্র আল্লাহ্‌ সুবহানা তায়ালাই জানেন।

      আপনার এই টিউন আর আপনার কমেন্ট, কোরানের এই আয়াতের সম্পুর্ন বিপরীত।

      হয় আপনার ভেতরে কোরানের বিশ্বাস থাকতে হবে নয়তবা কোরানের বিরোধী এইসব ভন্ড লোকের ভন্ডামী বই বিশ্বাস করতে হবে।

      এক সাথে দুই প্রান্তে কোন মানুষ থাকতে পারেনা।

      আল্লাহ তায়ালা আপনাদেরকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুক।
      আমিন।

        @সজীব: আপনি মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে মন্তব্য করেছেন। তারপরও আমি কোরান হাদীসের আলোকে আপনার কথাগুলোর জবাব দিতে পারি কিন্তু তাতে আমার টিউনের বিষয়ের সাথে সংঙ্গতিপূর্ণ না হয়ে ধর্ম নিয়ে তর্ক বিতর্ক ওঠার সম্ভাবনা বেশি। তাই আমি নীরব ভূমিকা পালন করছি।

        আশা করি টিউনটি ফলো করলে সুফল পাবেন। তারপর জানাবেন।
        ধন্যবাদ!!!

        Level 0

        @সজীব: @সজীব: সহমত… উনি টপিক শুরু করেছেন “বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম” দিয়ে, আর যা লিখেছেন তা ইসলাম কোনভাবেই সাপোর্ট করে না। বরং তার মাধ্যমে অনেকে বিভ্রান্তিতে পরতে পারে।

Level 0

most faltu tune of tt.

Level 0

আমি আধ্যাতিক ক্ষমতা বলে ভবিষ্যত জানতে চাই না.. আমার ওই ক্ষমতা নেই….আপনি যেহেতু এটা নিয়ে টিউন করেছেন আপনি নিশ্চই এই আধ্যাতিক ক্ষমতার অধিকরী .. 😀
আমি আপনাকে ফেসবুকে এ্যড করেছি… আমি আপনার কাছে বেশিকিছু জানতে চাই না, আপনি শুধু আপনার আধ্যাতিক ক্ষমতা বলে আমাকে ফরেক্স মার্কেটের পরবর্তী পাঁচ মিনিটের ভবিষ্যত বলে দিবেন.. , শুধু মাত্র পাঁচ মিটনিটের ভবিষ্যত বানী। আমার এতটকু হলেই চলবে ভাই। 😛 😛 P ;D

Priyote rekhe dilam. somoy kore dekhbo

Level 0

copy pest marsen mia… mohazqatoker boi tahika…. r egulu ek dhoroner BLACK MAGIC… moteo valo noy egulu kora…

Level 0

*mohazatok

Level 0

@অরিত্র আহমেদ – amar moner kotha likechen. science somporke jader knowledge alpo tarai bole science diya aisob kichu describe kora jay na. janen e to. alpo bidda vhoyonkor.

    @tanmoycsit:
    ঠিক তাই।

    যে কোনো বিষয়ই যতো গভীরে যাবেন ততোই মনে হবে কিছু জানি না।

    ধন্যের জগৎ বা আত্মনীয়ন্ত্রনে অনেকেরই আগ্রহ আছে, শুরু করে, একটা সময় নিজেকে খুব বেশী জান্তা বলে মনে করে, পরে আর এগুতে পারে না।

    ধন্যবাদ!!!

নিশ্চুপ হয়ে রইলাম।

Level 0

@লেখক এটা কিন্তু সাপ্তাহিক রোববার ১৯৭৭ সালে একবার প্রকাশিত হয়েছিল। তারটার সাথে আপনারটা মিলে গেল কিভাবে বুঝলাম না :/

যেহেতু আসিফ ভাই আমার প্রিয় ব্যাক্তি তাই কি বলব বুঝতে পারছিনা।

    @শহিদুল ইসলাম: কি বল্বেন বুঝতে যদি না পারেন তাইলে আপনার প্রিয় ব্যক্তি যদি শিরক করে তাইলে আপনিও শিরক করেন।

Level 0

@মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্: agey black magic niea porashuna koren… nizei zante parben…

Level 0

j ja boluk, apni kintu next tune post korben. I request u. thanks

Level 0

বেশ বিব্রতকর।

Level 0

biggan er a juge amon obastob kotha kamne mind e ase .ajob kahini and time loss

কারো পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু বলছি না, সুদু তাদের বলছি যারা বিজ্ঞান এর দোহাই দিচ্ছেন। আপনারা কি জানেন? বিজ্ঞানও এই ফর্মুলা ব্যাবহার করে। এটা এক ধরনের মেডিটেশন, আর আমার মনে হয় না আপনাদের মেডিটেশন নিয়ে কিছু বলতে হবে। এখানে আসিফ ভাই যা বলছে তাই যে আপনার বেলায় হবে এমন কোন কথা নাই। আপনি কি পারবেন অথবা না পারবেন সেটা আপনার ইন্দ্রিও ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। একটা বাস্তব উদাহরন দেই , বাংলাদেশ এর শীর্ষ ক্যামেরা ম্যান দের ভিতর “সাহিল রনি” একজন। আপনারা কি জানেন ওনার মস্তিস্কের পিছনের অংশ শুকিয়ে গেছে। ৪০ দিন পর পর ওনার কেমোথেরাপি নিতে হয় যার জন্য কিনা মাদ্রাজ এ যেতে হয়। শুনে অবাক হবেন যে উনি এটার জন্য মাদ্রাজে যান না, এই ফর্মুলাটাই ব্যাবহার করেন।

    @রাজু ভাই: খেলোয়ারদের মধ্য শচিন টেন্ডুলকার নীয়মিত মেডিটেশন করেন। দেখেছেন তার উথ্থান পতন।

    যারা উল্টা-পাল্টা বকছে তারা অবুঝ। বোঝে না। যদি এসবের বিন্দুপরিমান মজা পেতো তাহলে এসব কথা বলা প্রয়োজনই হয় না।

    যাদের মেডিটেশনের অভ্যেস আছে বা ছিলো তাদের মুখে সারাজীবণ বিনয়ী কথা থাকবে।

    সুতারং সবই বোঝার ব্যাপার। আশাকরি আপনি প্রাকটিস চালিয়ে যাবেন।

    ধন্যবাদ!!!

জঘন্য এবং বিরক্তিকর টিউন। অনেক টা আলিফ-লাইলা আলিফ- লাইলা ভাব লাগতেছে 😀

Level 0

এইরকম ফালতু টিউন পাবলিশ করা বন্ধের জন্য টেকটিউন্সকে অনুরোধ জানাছি…

পোস্টে তো দেখি মুমিন্সদের ইমানী জোশ উঠে গেছে! 😛

টিউনের প্রসঙ্গে যাবার আগে বলতে হচ্ছে এখানে ধর্মের কথা কিভাবে আসে বুঝতে পারলাম না।একটা বলের দিকে তাকানোর সাথে শিরকের মিল কোথায়।মানুষের ব্রেন খুব বেশী পরিমাণে বিচিত্র যার সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা এখনও অনেক কিছু জানেন না।সেই মস্তিস্কে কেউ যদি তার স্মৃতির ফ্ল্যাশব্যাক দেখতে পায় তাহলে সেটা কোরানের কততম আয়াত দ্বারা শিরক হল জানাবেন কি?আর সেই মস্তিস্কের আরেকটু নিয়ন্ত্রন করে যদি নিজের ইচ্ছেমত কিছু দেখা যায় তাহলে সমস্যা কোথায়?কল্পনা করাতে কোন ধর্মে বাধা আছে বলে মনে হচ্ছে না।আর এটাকে একটা বলের দিকে তাকিয়ে কল্পনা করা ধরে নিতে মনে হয় না খুব কস্ট হবে।

নতুন ধরনের একটা টিউন পড়লাম,বেশ মজার বিষয়।টিউনারকে ধন্যবাদ

কিছু কিছু মানুষ আছে কোনও কিছু সহজ ভাবে মেনে নিতে পারে না। যখন কেউ সফল হয় তখন বেশ অবাক হয়। আপনি চালিয়ে যান।

Level 0

ঐ আসিফ্যা, তুই কি এই ভাওতা পাওয়ারের অধিকারী? আমি মগা পাওয়ারে অধিকারী

আসিফ ভাই আপনার এই লেখাটি গুরুজী মহাজাতকের “চেতনা অতিচেতনা নিরাময় ও প্রশান্তি” বইটিতে আছে। এছাড়াও উনি পূর্বে ১৯৭৭ সালে “সাপ্তাহিক রোববার” সাময়িকিতে লেখাটি প্রকাশ করেছিলেন।

@ মোঃ আসিফ- উদ-দৌলাহ্ আপনি কি কোয়ান্টাম গ্রাজুয়েট?

Level 2

আপনার লেখাটা দেখে কমেন্ট করার জন্য ঢুকলাম। লেখাটা মহাজাতকের একটা বই থেকে নেয়া।

****আপনি যে বিষয়ে লিখেছেন তার বিরুদ্ধে, সম্পর্কে লিখতে গেলে অনেক কিছু লিখতে হবে। যতটুকু সম্ভব সংক্ষেপে লেখার চেষ্টা করছি। যার ফলে লেখা হয়তো অসম্পূর্ণ মনে হতে পারে অথবা যুক্তির ঘাটতি আছে বলে মনে হতে পারে। আলোচনা, সমালোচনা যাই হোক না কেন তার জন্য আমি কোন ডিফেন্ড করবো না।

এগুলো অকাল্ট/কাল্টবিদরা চর্চা করত/করে। তারা মনে করে “মহাশক্তি”র সাথে সংযোগের জন্য কোন “মাধ্যম” দরকার যার জন্য তারা ক্রিস্টাল বল, মূর্তি ইত্যাদি ব্যবহার করত। অবশ্য এর প্রচলন কিভাবে শুরু হয়েছিল তা এখনো গুপ্ত, অর্থাৎ অকাল্টবিদরা তা কখনোই কারো কাছে প্রকাশ করে না। যাই হোক, এই বিদ্যা চর্চা করতে করতে একটা সময়ে অকাল্টবিদরা অনেক কুকর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে, বিভিন্ন ধরনের ফিৎনা সৃষ্টি করা শুরু করে।

ইসলামে “আল্লাহ্‌ রাব্বুলআলামিন(মহাশক্তিমান)”-এর সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য কোন “মাধ্যমের” দরকার নেই। ব্যক্তির ইবাদত, ঈমান, আমল সব কিছুই সরাসরি আল্লাহ্‌-রাব্বুলআলামিনের কাছে। এর মাঝখানে কোন “মাধ্যম” দরকার নেই। কোরানে আল্লাহ্‌-রাব্বুলআলামিন বলেছেন “তোমরা(বান্দারা) যা কিছু চাও আমার(আল্লাহ্‌র) কাছে চাও”। অর্থাৎ মূর্তি, কবর, মাজার, গাছ তাবিজ, কবচ ইত্যাদির কাছে চাওয়া, মানত করা নিষেধ। তাই অকাল্টবিদদের মেথড ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক। এছাড়াও অকাল্ট/কাল্টবিদদের কুকর্মের জন্য-ও তাদের পথ পরিহার করা উচিত।

মহাজাতকের এই বইটা অনেক আগে লেখা যখন মনেহয় মহাজাতক নিজেও ইসলাম সম্পর্কে ভালো জানতেন না। জানলে এই বই লিখতেন না এবং তিনি অকাল্টবিদদের রিচ্যুয়াল সম্পর্কেও ভালো জানতেন না যার কারনে বইটা পুরোপুরি আংশিক।(অসম্পূর্ণ লিখলাম না)
* অসম্পূর্ণ=পুরো অংশ থেকে যদি কিছু বাদ পরে।
* আংশিক=পুরো অংশ থেকে যদি কিছু অংশ তুলে ধরা হয়।
মহাজাতকের এই বইয়ের কোন অফিসিয়াল ই-বুক পাওয়া যায় না, তাদের ওয়েব সাইটে অনেক পুরোনো বই ই-বুক হিসেবে থাকলেও এই বিশেষ বইটা নেই। কারণটা মহাজাতককেই জিজ্ঞেস করে নেবেন।

সুতরাং আপনার এই কাল্ট চর্চা ইসলামের দৃষ্টিতে কুফর। আপনি যে বই থেকে এই লেখা তুলেছেন সেই বইতেও লেখা আছে প্রাচীন অকাল্টবিদরা এই চর্চা করত।

আল্লাহ্‌-রাব্বুলআলামিন এর জন্য আধ্যাত্মিক চর্চা অথবা শয়তানের কাল্ট চর্চা দুইটাই গুপ্ত জ্ঞান। যারা গুপ্ত জ্ঞানের অধিকারী তারা কখনোই প্রকাশ্যে নিজেদের জ্ঞান জাহির করে না, গুপ্ত জ্ঞান আছে কি নেই তার প্রমাণও দিতে যায় না। যে চায় সে নিজের চেষ্টায় দুইটা পথের একটা বেছে নেয়। তবে অর্ধেক চর্চার ফলও ভয়ংকর হয়।

আমরা সাধারণ ধর্ম অনুসারী এবং ইসলামে আমাদেরকে সেভাবেই থাকতে বলা হয়েছে। তাই অযথা নিজের বিপদ ডেকে আনা কি জন্য।

তথ্যবহুল পোস্ট…. কাজে দিবে আমার.. ধন্যবাদ..