মাখন [পর্বঃ৫। ইতিহাস নাকি ভবিষ্যৎ](সায়েন্স ফিকশন)

পরীক্ষা চলে এসেছে। তাই আর লেখা হচ্ছে না। অনেক অনেক লেখার ছিল। কিন্তু কিছুই করার নাই। পরীক্ষা শেষে লেখতে গেলে লিখা আর না লিখা একই হয়ে যাবে। আগে কি লিখেছি কারই মনে থাকবে না। তাই শেষ পর্বটাই আগে লিখে ফেললাম। খেলা দেখতে দেখতে লিখছি কোন অসংগতি, ভুল পেলে বলবেন। আর তাড়াহুড়া করে শেষ করতে গিয়ে মনে হয় ভজঘট পাকিয়ে ফেলেছি। 🙁 ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।

সূচিঃ পর্বঃ১(ভূমিকা), পর্বঃ২[ইন্দ্রিয় আর ভূত], পর্বঃ৩[অদ্ভুদ ডায়েরী],পর্বঃ৪[জাকিরের ভবিষ্যৎবানী]

ইতিহাস নাকি ভবিষ্যৎ

সুন্দর সাদা চাদরের গোল এক বিছানার মাঝখানে শুয়ে আছে ফুটফুটে এক শিশু। ঘুমাচ্ছে। মাখন। জাকির, ফেলানী রাসেল, আদনান এলিজা তার চারপাশে গোল হয়ে বসে আছে। তাদের সিক্রেট চেম্বারে। তারা সবাই দেখছে এই নবজাতক শিশুটিকে। তারা কেউই এখনো কল্পনাও করতে পারছে না গত এক বছর তারা কি করেছে।

মনে হতেই যেন গায়ে কাটা দিয়ে উঠল সবার। ব্যাপারটাকে হালকা করার জন্যই হয়ত ফেলানী বলে উঠল, “আচ্ছা, আমরা ইতিহাস লিখেছি নাকি ভবিষ্যত?”

“অবশ্যই ভবিষ্যত না না ইতিহাস…” এই প্রথম জাকিরের কনফিডেন্স কনফিউশন হয়ে গেল।

"কি লিখেছি সেটা শুধু ভবিষ্যতই বলতে পারবে আমরা না। " বলল রাসেল।

তাদের এই যুদ্বে কতটা যে কষ্ট হয়েছে তা শুধু রাসেলকে দেখলেই বুঝা যায়। ভীষন মোটা আর হাদা ছেলেটার পরিবর্তন হয়েছে সবচেয়ে বেশি। পুরোপুরিভাবে নায়কই বলা যায় এখন তাকে। কাজের দিক থেকেও চেহারার দিক থেকেও। হবেই না বা কেন, সবচেয়ে বেশি ঝড় গিয়েছে তার উপর দিয়ে। তবে এতকিছু করার দরকার ছিল না। করেছে কারন সে না করলে এসব এলিজাকে একা একাই করতে হত। তাকে যে বড় বেশি ভালবাসে সে। ভয়ানক কষ্ট আর দুশ্চিন্তার মধ্য দিয়ে নিজেকে নিয়ে গিয়েছে সে। সময় তাকে যোগ্য পুরস্কারটিই দিয়েছে। আজ তার কাছে সুস্বাস্থ্য, এলিজা সবই আছে।

তাই বলে জাকির, ফেলানী,আদনানের অবদান কেউই বলতে পারবে না।

এলিজা ডায়েরীটা খুলল। মাখনের সেদিনের কথাগুলো আবার পড়বে সে।

“এলিজা। আমি অনেক বেশি সময় নষ্ট করে ফেলেছি। তুমি দয়া করে আজ আমার কথা শেষ হবার আগে উঠনা। তোমার মা-ভাই ফিরে এসেছে। আমার মনে হয় এসময় তুমি খাবেও না। তোমার বাবাও নিশ্চয়ই তোমাকে ডাকবে না। তো আমি আমার কথা শুরু করতে যাচ্ছি। তুমি কি প্রস্তুত?
জ্বী
ভাল। আমি তোমাকে আগে অনেক কথায় বলিছি। তবু আজ সব আবার বলব। একেবারে শুরু থেকেই। আমার নাম মাখন। আমি তোমার সময় থেকে অনেক অনেক বছর পরের একজন মানুষ। তোমার নিশ্চয়ই আমার সময়ের পৃথিবী নিয়ে জানতে ইচ্ছা করছে। আমি বলছি। তোমাদের সময়ের যতগুলো মানুষের মন আমি পড়েছি ভবিষ্যত নিয়ে সবারই ধারনা কল্পনা বলাই ভাল, আছে। কিন্তু কারই ধারণা সত্য না। এমনকি এর কাছাকাছিও নেই। অন্তত আমি যতটা মন পড়েছি। আমার এমন একটা মন দরকার ছিল যেটাতে আমাদের সময়ের পৃথিবীর অবস্থা সম্পর্কে সবচেয়ে কাছাকাছি ধারনা আছে। কিন্তু আমি সেরকম কোন মন পাই নি। হয়ত আরেকটু খুজলে পেয়ে যেতাম। কিন্তু তখনি তোমার মন খুজে পেলাম যাতে ভবিষ্যত নিয়ে কোন চিন্তায় ছিল না। আমার মনে হল তৈরি মন যখন পায়নি তখন এর চেয়ে ভাল আর কিছুই হতে পারে না।তাই আমি তোমাকে বেছে নিয়েছি। আমি জানি না এজন্য তুমি সৌভাগ্যবান নাকি দূর্ভাগ্যবান। যাই হোক, আমি যতগুলো মন পড়েছি তোমার আগে সবগুলোতেই একটা ধারণা ভবিষ্যত নিয়ে সেটা হল ভবিষতের পৃথিবীতে মানুষের বদলে রোবটরা হাটাহাটি করবে। আর মানুষরা বেচে থাকার জন্য পালিয়ে বেড়াবে। খুবই হাস্যকর। কয়েকটা মনে তো এমনও পেয়েছি যে তারা ভাবে বাইরের দুনিয়া থেকে কোন এলিয়ান এসে ধ্বংস করে দেবে পৃথিবী। হা হা হা। বিশ্বাস কর আমাকে, অন্তত ভবিষ্যতের মানুষ হিসেবে আমি বলতে পারি। এই ধরনের কিছুই হয় নি। এই পৃথিবী যন্ত্রনির্ভর নয়। বিশ্বাস করবে কিনা জানি না। যন্ত্রকৌশলের দিক থেকে আমরা বরঞ্চ তোমাদের চেয়ে পিছিয়ে আছি। তাহলে আমাদের পৃথিবী চলছে কিভাবে, তাই না? আমাদের পৃথিবী চলছে মনের জোরে। আমরা বুঝতে পেরেছি যে মন মানুষের সবচেয়ে বড় শক্তি এর যথাযথ ব্যাবহারই পারে ধংসের মুখ থেকে পৃথিবী থেকে রক্ষা করতে। আমাদের আগের এবং তোমাদের অনেক পরের মানুষেরা একেবারে সঠিক সময়ে সঠিক সিন্ধান্ত নিয়ে রক্ষা করেছিলন আমার তোমার প্রিয় আর অনেক ভালবাসার এই পৃথিবীকে। এখন আমদের মন পৃথিবীর আগের যে কোন সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। তাহলে আমি তোমার সাথে কিভাবে যোগাযোগ করছি সেটা নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছা করছে। বলছি শোন আমি যে তোমার সাথে যোগাযোগ করছি সেটার পিছনে কিছুটা প্রযুক্তির সাহায্য থাকলেও পুরোপুরি নির্ভর করছে মনের উপর। ঐ যে তখন বললাম না, মনের জোরে। হ্যা সত্যিই মনের জোরে। তুমি যেমনটা তোমার ডায়েরীতে লিখছ আমার কথা। আমিও তেমনি আমার ডায়েরীতে লিখছি। আসলে আমি খুবই চঞ্চল আর কৌতুহলি একটা যুবক। আমার এই কৌতুহলই আমাকে সেন্ট্রাল লাইব্রেরীতে নিয়ে গিয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে ঐখানে আজ পর্যন্ত বড় বড় আর বিখ্যাত বিখ্যাত বিজ্ঞানী, বিরাট বিরাট গবেষক ছাড়া আর কেউই যেতে পারে নাই। আসলে একটা প্রতিযোগিতাই এই সৌভাগ্যটা আমি পুরস্কার হিসেবে পেয়েছি। প্রতিযোগিতার পুরস্কার অবশ্য এটা ছিল না। তবে ঐ প্রতিযোগিতার একজন বিচারক ড. পিপি আমার কিছু উত্তরে এত খুশি হয়েছিলেন যে তিনি আমাকে সেই স্বর্গের টিকেট দিয়েছিলেন যেখানে আমি কত যে ফেরেশতার দেখা পেয়েছি তা তোমাকে বলে বুঝাতে পারব না। ড. মেছবাহ এবং ড. সাদমানের কথা না বললে অবশ্য অন্যায় হবে। তারা আমার কত যে বোকামী যে সহ্য করেছে, আমাকে কতকিছু শিখিয়েছে। ভাবলেই আমার এখনো স্বপ্ন মনে হয়। আরেকজনের কথা বলব তোমাকে, কিডি ভাই আমার মতই ওয়াইল্ড কার্ডে সেখানে গিয়েছেন। এবং শুধুমাত্র তার জন্যই আমি এতদূর আসতে পেরেছি। যাই হোক আমি মনে হয় কিছুটা আবেগী হয়ে গিয়েছি। কাজের কথায় আসি এবার, তোমার সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র কারন হল। সেন্ট্রাল লাইব্রীরেতে খুজে পাওয়া একটা বই। যেখানে আমি এমন কিছু বই পড়েছিলাম। যাতে আমার মনে হয়েছিল যে আমাদের অতীতে যাওয়াটা সম্ভব। পরে কিডি ভাই আর আমি এই পরীক্ষাটি পুরোপুরিভাবে পরীকল্পনা করি। দুজনে অনেক ঝগড়াঝাটি করার পর আমিই অতীতে যাবার জন্য আমিই জয়ী হয়েছি। এখন তোমাকে পুরো পরিকল্পনাটা বুঝিয়ে বলব। এখন এই তুমি আমাদের সাহায্য করলে আমরা সবাই একসাথে মিলে এই ইতিহাস না না ভবিষ্যত লিখতে পারব। কি কি করতে হবে আমি তোমাকে বলছি।
প্রথমেই তুমি তোমার সবচেয়ে ভাল বন্ধুদের এই মিশনে যুক্ত করবে। সবকিছু বুঝিয়ে বলবে। আমি তোমাকে আমার জেনেটিক কোডটা বলব। তুমি সেটা সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে লিখবে। এই বিষয়টি নিয়ে আমি সত্যিই চিন্তিত। আমি চিন্তা করছি ঐ সময়টার জন্য তোমার সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রন নিব। তারপর হিউম্যান চেম্বার বানাতে হবে সেটা বলব। সেখানে তৈরি হবে আমার ভ্রুন। যেটা থেকে তৈরি হব আমি। যাকে তোমরা টেস্ট টিউব বেবি বল। সবকিছু ঠিকঠাক মত করতে পারলে। তুমি সত্যি সত্যিই জন্ম দিবে ভবিষ্যতকে। আর আমি যেতে পারব অতীতে। যা আজ পর্যন্ত চিন্তাও করে নি কেউ। বুঝেছ?”
আর কিছু লিখা নাই ডায়েরীতে। অবশ্য না থাকাটাই ভাল হয়েছে। পরের অংশ শুধুই দুস্বপ্ন। ঐদিন সারারাত সে ঘুমায় নি। কি করেছে সে নিজেও জানে না। শুধু সকালে নিজেকে প্রচন্ড দূর্বল হিসেবে আবিস্কার করে। আরো দেখে তার টেবিলে খবরের কাগজের মত অনেক কাগজ। যেন পুরো একমাসের সংবাদপত্র জমা করে রাখা হয়েছে। সারা মেঝেতে অসংখ্য কলম আর সবচেয়ে ভয়ানক যে জিনিসটা ছিল সেখানে সেটা তার মাটির ব্যাংক। ভাংগা। গত কয়েকবছরে তিলে তিলে টাকা জমিয়েছে সে সেখানে। সেটা ভাঙ্গা দেখে তার চোখে পানি চলে এসেছিল।
কাগজ গুলো খুলে দেখে অদ্ভুদ সব লেখা সেখানে। পরে বুঝেছিল। ডায়রী বন্ধ করার পরই তার নিয়ন্ত্রন চলে যায় মাখনের কাছে। সে তার ব্যাঙ্ক বেঙ্গেছে। টাকা নিয়ে দোকানে গিয়ে কাগজ, কলম কিনে এনেছে। তারপর সারারাত ধরে মাখনের ডিএনএ কোড লিখেছে, সাথে সাথে অন্যান্য করনীয় কাজের নির্দেশনাও। হঠাৎ একটা ছোট পৃষ্ঠার দিকে নজর পরে তার। সেখানে লিখা
“আমাকে ক্ষমা করে দিও। তোমার উপর মারাত্মক অন্যায় করেতে যাচ্ছি। কিন্তু আমার কিছুই করার ছিল না। দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিও। আসলে আমি নিজেও জানি না আমি কেন অতীতে যাচ্ছি। এর প্রভাব কি হবে। আমি শুধুই অতীতে যেতে চেয়েছি। আর এজন্য আমি এত আইন ভেঙ্গেছি যে এখন আমার আর সরে আসাও সম্ভব নয়। আমি জানি আমি ধরা পড়তে যাচ্ছি। তাতে আমার নিশ্চিত মৃত্যুদন্ড হবে। তাই এটাই আমার জীবনের শেষ ইচ্ছা। আশা করি তুমি আপ্রাণ চেষ্টা করবে। বিদায় বন্ধু।”
এরপর পরই অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল সে। জ্ঞান ফেরার পর রাসেল,জাকির,ফেলানী আর আদনানকে ডেকে সব কিছু খুলে বলে সে। তারা কেউই তাকে অবিশ্বাস করে নি। সবকিছু প্লান করার পর সবচেয়ে বড় বেশ কিছু সমস্যায় পড়ে তারা। প্রথম এবং অবিস্মরনীয় কাজটা করে আদনান। ১৭টা ব্যাংক হ্যাক করে পুরো টাকাটা জোগাড় করেছিল সে। অবশ্য ১টা ব্যাংক থেকে নিলেই হত। কিন্তু আদনানের যুক্তি ছিল এক ব্যাংক থেকে এত টাকা আনলে তারা অবশ্যই জেনে যাবে এবং ফলাফল স্বরুপ তাকে FBI এর গুলি খেয়ে মরতে হত। তার এই ছোট ভাইটির বিচক্ষনতাই সে আজ অবাক হয়। তার পরের পুরো কাজটিই যেন করেছে রাসেল। পুরো টাকাটা কিভাবে? কোথায়? কত? খরচ হবে তার হিসেব করে নেয় সে। তারপর ধীরে ধীরে তৈরি হয় তাদের এই সিক্রেট চেম্বার। এজন্য কি কি যে করতে হয়েছে তা ভাবতেও চাই না সে। সবারই পড়ালেখার মায়া ত্যাগ করতে হয়েছে। আর নিয়মিত কাজ করার জন্য বাসা থেকে পালিয়ে এসেছে সবাই। অবশ্য চিঠি দিয়ে এসেছে। যে তারা একটা মিশনে যাচ্ছে শেষ হলেই ফিরে আসবে। বিখ্যাত কিছু বিজ্ঞানীকে জিম্মি করা থেকে শুরু করে আরো কত কি যে করতে হয়েছে তার হিসেব নাই। সবশেষে যখন ভ্রুণটি তৈরি হয়। তখন এলিজা সিন্ধান্ত নেয় যে এই ভ্রুনটি সে নিজেই মানুষ বানাবে। সবাই অবাক হয়ে গেলেও পরে ড. নাবিলের সিন্ধান্তে ভ্রুনটি এলিজার জরায়ুতে স্থাপন করা হয়। এরপর অপেক্ষা শুধুই অপেক্ষা। সে অপেক্ষা শেষ হয়েছে আজ। এলিজা মাখনকে, জন্ম দিয়েছে ভবিষ্যতকে। তারপর যখন মাখন প্রথমবারের মত কেদে উঠল, তখন বাকি সবাই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। ড. নাবিল তো প্রথম থেকেই নিজের সব কিছু উজার করে দিয়ে এর জন্য কাজ করেছেন। তিনি যে জিম্মি তা যেন জানতেনই না। এটা যেন তার নিজের প্রোজেক্ট। তিনি এখনো তার রুমে বসে কাদছেন। এই কান্না দুঃখের নয় গৌরবের।
হঠাৎ নিরবতা ভেঙ্গে ফেলানী বলল, “ আচ্ছা, আমরা এত কষ্ট করলাম কেন? মানে ভবিষ্যতের পরিপূর্ণ একজন মানুষকে শিশু বানিয়ে এনে লাভ কি হল?”
জাকির বলল, “আমিও এটাই ভাবছি, আমার তো মনে হচ্ছে আমরা পুরো প্রোগ্রাম মানে সিষ্টেম টাই নষ্ট করে দিয়েছি যেটার মালিক শুধুই প্রকৃতি। এখন প্রকৃতি আমাদের উপর নিশ্চয়ই প্রতিশোধ নিবে।“
আদনান বলল, “ আরে দূর, প্রকৃতির কোন ক্ষমতাই নাই, সব ক্ষমতা আল্লাহর। আমরা যা করেছি আল্লাহর ইচ্ছাতেই করেছি। তো এটা নিয়ে আমাদের চিন্তা করার কিছুই নেই। আর আমার মনে হয় না আমাদের আর কিছু করার আছে। বাকি কাজ আল্লাহ ইচ্ছাতেই হবে, যেমনটা এতদিন হয়েছে”।
রাসেল আর এলিজা কোন কথা বলল না। এই প্রশ্নের উত্তর একমাত্র সময়ই দিতে পারবে।

Level 0

আমি মাখন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 37 টি টিউন ও 961 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি একটা ফাজিল। সবসময় ফাজলামো করতে ভালোবাসি। আর আমি প্রায় সবসময় হাসিখুশি থাকি। আমাদের সমাজে সবার এত বেশি দুঃখ যে কাওকে একটু হাসতে দেখলেই মনে করে তার মাথার স্ক্রু কয়েকটা পড়ে গেছে। আমি তাদের সাথে একমত, আমার শরীরের যে অংশ আমাকে হাসতে দেবে না, আমার তার দরকারও নাই।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

Plz Derina Kore Akhoni Pdf Baniye Felun.
khob Sondor Hoyech.Sorry For English(Mobile Upload)

    জ্বী চেষ্টা করব। অনেক অনেক ধন্যবাদ। 😉

পিডিএফ তৈরি করে ফেলুন।

    আরেকটু যুক্ত করার ইচ্ছা আছে ভাইয়া, তৈরি হয়ে গেলেই ইনশাল্লাহ পিডিএফ করে ফেলব। 🙂

ইস! আপনার হাতে সময় থাকলে নিশ্চয় আরো বড় করে খুব লিখতেন। বুঝাই যাচ্ছে আজকের পর্বটি আপনি খুব তাড়া করে লিখেছেন। পরীক্ষার পরে এসে আপনি আবার চালালে ভালো হতো। ওদের সংগ্রাম, লুটতরাজ, যুদ্ধ, ভালোবাসা অনেক কিছুই যে বাকি আছে!!!

প্লীজ ফিরে এসে লিখবেন। আমি অপেক্ষায় থাকবো। ধরে নিলাম এটা আসলে গল্পটির অসমাপ্ত পর্বের প্লট।

ধন্যবাদ

    হি হি হি বেশি এলোমেলো হয়ে গেছে নাকি? আসলে এটা শেষ পর্বটা। তাই একটু এলোমেলো লাগছে।

হটাৎ শেষ হয়ে গেল! কয়েকটা টুইস্ট রাখলে ভাল হত। যাই হোক, সম্পূর্ণ গল্পটা দারুন হয়েছে। পরীক্ষায় ভাল ফলাফল কামনা করি। আপনি কি HSC দিচ্ছেন?

    আসলে মাঝের পর্বগুলো বাদ পড়েছে তো। 😉 😉 আরে HSC তে ডাব্বা মেরে এখন BSc করতেছি। সেমিষ্টার ফাইনাল।

এহহে শেষ হয়ে গেল…….. পিডিএফ করে ফেলেন……………… আপনার পরীক্ষার জন্য শুভ কামনা………………………।

    অনেক ধন্যবাদ। চেষ্টা করব।

হা হা
নামগুলোর জন্য বেশি মজা লেগেছে। 😛 😛 😉

Comments are closed.