সেরা ২০ টি কম্পিউটার টিপস এন্ড ট্রিকস এবং হয়ে উঠুন কম্পিউটার গুরু!

টিউন বিভাগ টিপস এন্ড ট্রিকস
প্রকাশিত
জোসস করেছেন
Level 34
সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন টেকটিউনস কমিউনিটি? আশা করছি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আবার হাজির হলাম আপনাদের জন্য নতুন টিউন নিয়ে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

সেরা ২০ টি কম্পিউটার  টিপস ট্রিক্স

আজকে আমরা পিসির কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস নিয়ে হাজির হয়েছি। চলুন দেখে নেয়া যাক ট্রিকস গুলো,

১. পেনড্রাইভ/মেমোরী লুকানো ফাইল বের করা

পেনড্রাইভ/মেমোরী কার্ডে লুকানো থাকা ফাইল উদ্ধার  করার জন্য search option গিয়ে “.” শুধু ডট লিখে search দিন। সব ফাইল চলে আসবে।

২. টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করা

  • GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন।
  • GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
  • GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
  • GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।

প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করুন তারপর Propertise এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশাকরি আপনার কম্পিটার এর  গতি অনেক বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।

৩. কেন এবং কিভাবে পিসি Hang হয়

  • কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে।
  • কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে। আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
  • কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
  • যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে ঘুরছে কিনা।
  • hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
  • অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
  • কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।

এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।

  • হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
  • কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।

৪. মনিটরে ছবি দেখা না গেলে

মনিটর এ ছবি দেখা না গেলে- Confirm হন যে মনিটরটি on এবং  brightness control চেক করুন, এবং এটি ঠিক মত সেট হয়েছে কিনা খেয়াল করুন।  মনিটর এর সকল কানেকশন চেক করুন এবং  surge protector ও surge protector টি চালু কি না চেক করুন।

৫. RAM এর কার্যকারিতা বাড়ানো

কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

৬. হঠাৎ করে স্লো হয়ে গেলে

Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন। তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।

৭. ডিস্ক ক্লিনআপ করা

প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন। Start > all programs > Accessories – system utility – Defragment drive utility
2. click start – all programs – Accessories– disk cleanup

৮. পিসি সেফ মোডে চালু হলে কি করবেন?

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম স্বাভাবিকভাবে চালু হতে না পারলে অনেক সময় সেফ মোডে চালু হয়৷ সেফ মোড হলো উইন্ডোজের বিশেষ একটি অবস্থা যখন এটি একেবারে প্রয়োজনীয় ফাইল এবং ড্রাইভারসমূহ নিয়ে লোড হয়৷ বলা যেতে পারে ‘বিপদকালীন‘ অবস্থা যখন নূন্যতম রসদ দিয়ে প্রাণে বেচে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ৷

সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু হলে প্রাথমিক ভাবে রিস্টার্ট করে দেখা যেতে পারে পুনরায় স্বাভাবিকভাবে তা চালু হয় কিনা৷ বার বার করে ব্যর্থ হলে বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর৷ উইন্ডোজের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি বা হার্ডওয়্যারের সমস্যার কারণে তা হতে পারে৷ কোনো নতুন হার্ডওয়্যার সেটিংস পরিবর্তনের ফলে যদি উইন্ডোজ বার বার সেফ মোডে চলে যায় তবে পূর্ববর্তী সেটিংসটি রিভার্স করে ফেলাই শ্রেয়৷

সেফ মোডকে এজন্য ডায়াগনিস্টিক মোডও বলা হয়৷ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় F8 চাপলে যে মেনু আসে সেখান থেকে সেফ মোড চালু করা যেতে পরে৷ তবে আগেই বলা হয়েছে; এটি ডায়াগনিস্টিক মোড৷ এই মোডে বাড়তি কোনো কিছুই যেমন- সাউন্ড, প্রিন্টার, হাই কালার ডিসপ্লে ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না৷.

৯. বড় সফটওয়্যার আলাদা ড্রাইভে ইন্সটল করুন

আপনার hard disk এ দুইটি partition করুন এবং সেকেন্ড পার্টিশনে Install করুন সব large Softwares (like PSP, Photoshop, 3DS Max etc). Windows এর জন্য আপনার C Drive যথাসম্ভব খালি রাখুন যাতে Windows RAM full হওয়ার পর আপনার C Drive কে virtual memory হিসেবে use করতে পারে।

১০. পিসি অন করেই তাড়াহুড়া নয়

আপনার পিসি পুরো বুট না হওয়া পযর্ন্ত কোন application open করবেননা।

১১. সময় সময় Refresh করুন

যে কোন application close করার পর আপনার desktop F5 চেপে refresh করে নিন, যা আপনার পিসির RAM হতে unused files remove করবে।

১২.  ডেস্কটপে বড় মাপের Wallpaper নয়

ডেস্কটপ wallpaper হিসেবে very large file size image ব্যবহার হতে বিরত থাকুন। ডেস্কটপে অতিরিক্ত shortcuts রাখবেননা।  ডেস্কটপে ব্যবহৃত প্রতিটি shortcut up to 500 bytes of RAM ব্যবহার করে।

১৩. নিয়মিত Recycle bin ক্লিক করুন

প্রতিদিন আপনার ডেস্কটপের recycle bin Empty করে রাখুন।

১৪. ভার্চুয়াল র‍্যাম ব্যবহার করুন

অনেক সময় PC’র র‍্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র‍্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র‍্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।

১৫. ভাল রাখুন ফিজ্যিক্যাল হার্ডওয়্যার

এ ছাড়াও কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপ্স জেনে নিন

  •  প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
  • Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।
  • কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
  • রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
  • বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটার VIRUS দূর করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
  • প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
  • অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
  • ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।
  • নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।

১৬. অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম রিমুভ করুন

যে কোন Software uninstall করার সময় ……কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।

১৭. ড্রাইভ চেকিং অফ করা

প্রত্যেকবার কম্পিউটার অন করার সময় বিভিন্ন ড্রাইভ চেকিং অপশন আসে যেমনঃ- Checking Drive E:

Press any key to canceled এর সমাধান….
>স্টার্ট থেকে রানে লিখুন সিএমডি (cmd) এবার এন্টার চাপুন।
>এরপর লিখুন সিএইচকেএনটিএফএস-স্পেস-ড্রাইভ লেটার (E:) স্পেস ব্যাকস্লাস(/)এক্স অর্থাতঃ (chkntfs E: /X) লিখে এন্টার দিন ব্যাস এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

১৮. অদৃশ্য ফোল্ডার তৈরি

তৈরি করুন একটি অদৃশ্য ফোল্ডার একটি New Folder তৈরি করুন, যখন New Folder লিখাটি নীল রং এ সিলেক্ট করা থাকবে তখন keyboard এর ডান পাশের Alt চেপে ধরে 0160 চাপুন, এবার Alt key থেকে আঙুল সরিয়ে নিন এবং Enter এ ক্লিক করুন। এবার দেখুন একটি নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরি হয়েছে। এখন এই নাম ছাড়া Folder এ mouse এর right buttome ক্লিক করে Properties এ যান, তারপর customize > change icon এ ক্লিক করুন, তারপর icon window থেকে একটি blank icon সিলেক্ট করুন এবং ok তে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনি একটি অদৃশ্য Folder তৈরি করেছেন।

১৯. স্টার্ট ম্যানু শো করতে লেট করছে?

অনেক সময় START MENU SHOW করতে দেরি হয় বা LOCAL DISK ‍এর যে কোন পেজ ওপেন করতে দেরি হয় যা খুব বিরক্তিকর। ‍এ‍ই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিচের পথ অনুসরন করুন। প্রথমে START MENU থেকে RUN এ ক্লিক করুন। তাতে REGEDIT.EXE লিখে OK করুন। REGISTRY EDITOR BOX আসবে, সেখান থেকে HKEY_CURRENT_USER ট্যাবে ক্লিক করুন তারপর সেখান থেকে  CONTROL PANEL হয়ে DESKTOP ক্লিক করুন। DESKTOP এ ক্লিক করার পর ডান পাশের BINARY DATA হতে MENUSHOWDELAY তে ডাবল ক্লিক করুন। যে EDIT STRING BOX ‍আসবে তা হতে VALUE DATA “0” করে OK করুন। তারপর কম্পিউটার RESTART করুন। দেখবেন ‍আপনার কম্পিউটার ‍আগের তুলোনায় দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়েছে ‍এবং LOCAL DISK পেজ OPEN হতে সময় কম নিচ্ছে।

২০. কিবোর্ডের সাহায্যে চালু করুন কম্পিউটার

আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন। তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন। এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন। Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ কোনো একটি কি পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন। এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।

শেষ কথা

প্রতিনিয়ত আমরা পিসি ব্যবহার করছি তারপরেও কিছু বিষয় আমাদের অজানা থেকে যায় আশা করছি এই টিউনটি আপনাদের নতুন কিছু শেখাতে পারবে। পিসি হ্যাং বা বিভিন্ন ছোট ছোট সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

তো আজকে এই পর্যন্তই, কেমন হল আজকের টিউন তা অবশ্যই টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। পরবর্তী টিউন পর্যন্ত ভাল থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

Level 34

আমি সোহানুর রহমান। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 527 টি টিউন ও 200 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 112 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

কখনো কখনো প্রজাপতির ডানা ঝাপটানোর মত ঘটনা পুরো পৃথিবী বদলে দিতে পারে।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

hmm বিস্তারিত লিখসেন পরে ভাল লাগল

খুবই ভাল লাগল ধন্যবাদ ।

কয়একটা আজ প্রথম জানলাম। ভালো লাগলো।

অনেক কিছু শিখলাম ধন্যবাদ আপনাকে।
আরও সুন্দর সুন্দর পোস্ট করবেন।।

Level 0

খুব ভাল…ধন্যবাদ

ভাই আপনার একটা সাহায্য দরকার। আমার একটি Dell Latitude D630 লেপটপ আছে। আমি চাই এই লেপটপের র‌্যাম ও হার্ডডিস্ক আরো উন্নত মানের ব্যবহার করতে। সেই সাথে প্রসেসর Corei3 বা Corei5 লাগাতে চাই। আমি কি পারবো আমার এই পুরনো লেপটপে এই সব নতুন কিছূ ব্যবহার করতে?

প্রত্যেকবার কম্পিউটার অন করার সময় বিভিন্ন ড্রাইভ চেকিং অপশন আসে যেমনঃ- Checking Drive E:/F/এটার সমাধান কি ভাইয়া….?

    প্রথমত বলতে চাই এটা কোন সমস্যা না, তবে বারবার স্টার্টআপে আসা একটু বিরক্তিকর। এটা বন্ধ করতে চাইলে CMD তে গিয়ে chkntfs C: /x এই কমান্ডটি দিয়ে Enter দিন আশা করছি সমস্যাটির সমাধান হয়ে যাবে।