৫টি ধাপ অনুসরণ করে আপনার স্মার্টফোন চুরি হওয়ার থেকে রক্ষা করুন

বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ, আর তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে এখন আমরা সবাই স্মার্টফোন কম বেশি ব্যবহার করে থাকি। কারণ বর্তমানে সুলভ মুল্যে স্মার্টফোন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। আর অনান্য সময়ের মতোই এখন স্মার্টফোন হারিয়ে যাওয়া কিংবা চুরি হয়ে যাওয়ার কেইস আমরা প্রতিনিয়তই দেখে থাকি। আমাদের অনেকেই অফিসের কাজে কিংবা ব্যক্তিগত কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকি যে নিজের স্মার্টফোনটি কোথায় রেখে থাকি সেটাও মনে থাকে না, হয়তো অফিসে আসার সময় ট্যাক্সিতে, সিএনজিতে ফেলে আসতে পারেন, কিংবা বাসা থেকে নিচে নামার সময় বুকিং রুমে ফেলে আসতে পারেন, কিংবা বিকেলে রেস্টুরেন্টে চা খেতে খেতে আড্ডা দেবার সময় সেখানেও স্মার্টফোনটি ভুলে ফেলে আসতে পারেন ইত্যাদি। এই সকল কেইসে একবার ফোন আপনার হাত থেকে চলে গেলে সেটা আর সাধারণত ফেরত পাবার আশা থাকে না। কিন্তু আপনি চাইলে আপনার স্মার্টফোনে ৫টি পদ্ধতি অনুসরণ করে হারিয়ে যাওয়া কিংবা চুরি হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারেন। তাই আজ আমি টেকটিউনসে নিয়ে এলাম স্মার্টফোন চুরি হওয়া বা হারিয়ে যাওয়া রোধে ৫টি বিশেষ করণীয় কার্যাবলি।

যারা আশাকরি বেশি।

যাই হোক তো চলুন আর ভূমিকায় কথা না বাড়িয়ে সরাসরি মূল টিউনে চলে যাই:

আমি আমার আজকের টিউনটি মূলত ২টি ভাগে ভাগ করেছি। প্রথমে আমি স্মার্টফোনটি হারিয়ে যাওয়া কিংবা চুরি হবার আগে প্রতিকারগুলো নিয়ে আলোচনা করবো, আর পরবর্তী ভাগে আলোচনা করবো স্মার্টফোনটি হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাবার পর করনীয় নিয়ে।

স্মার্টফোন চুরি হয়ে যাবার আগে:

স্টেপ ১: শক্তিশালি স্ক্রিণ লক ব্যবহার করুন।

এই স্টেপটি আপনার মূল এবং আসল প্রতিকার হিসেবে ব্যবহৃত হবে। সাধারণত আমরা আমাদের স্মার্টফোনকে সহজ ৪ অক্ষরের পাসওর্য়াড দিয়ে সংরক্ষণ করে থাকি। এক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে কিংবা চুরি হয়ে গেলে চোরেরও আপনার স্মার্টফোনটির লক হ্যাক করা সহজ হয়ে থাকবে। তাই অন্তত ৮ অক্ষরের শক্তিশালি পাসওর্য়াড ওর্য়াড ব্যবহার করুন। আর পাসওর্য়াডে একই অক্ষর বার বার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন, আর পাসওর্য়াডে নাম্বার, ছোট বড় হাতের অক্ষরগুলোকে মিশিয়ে দিন। যেমন আপনার পাসওর্য়াডটি যদি fahad1995 হয়ে থাকে তাহলে এটাকে এভাবে সাজাতে পারেন f@hAD199S এভাবে আপনি নিজের মতো করে ইউনিক পাসওর্য়াড সেট করে নিতে পারেন। আর fahad1995 মানে আপনার নাম এবং জন্মসাল দিয়ে পাসওর্য়াড ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন কারণ নাম এবং জন্মসাল সহজেই অনুমান করা যায়। তাই আপনি চাইলে আপনার নাম এবং জন্মসালকে উল্টিয়ে লেখতে পারেন। যেমন 5991dahaf ইত্যাদি ভাবে আপনি নিজেই আপনার জন্য বেস্ট ইউনিক পাসওর্য়াডটি তৈরি করে নিতে পারেন।

আর আইফোন ৫এস থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট পাসওর্য়াড রয়েছে আর আইফোন এক্স থেকে তো আপনারা ফেইস লকের সুবিধাটিও পেয়ে থাকবেন। মানে হলো ফোন লক করার ক্ষেত্রে আপনার ডিভাইসের সবথেকে শক্তিশালি মেথডটি সবসময় ব্যবহার করুন।

স্টেপ ২ : Find my phone এপপ ব্যবহার করুন।

পাসলকের পর আপনি যে বিষয়টির উপর ভরসা করতে পারেন সেটি হলো GPS এবং ইন্টারনেট ভিক্তিক Find my phone এপ্লিকেশনটির উপর। জিপিএস এবং ইন্টারনেট ভিক্তিক এই এপটির মাধ্যমে তাৎক্ষনিক হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাওয়া ফোনকে সহজেই খুঁজে বের করা যায়। এবং খুঁজে না পাওয়া গেলে ডিভাইসকে অটো অকেজো বা ফ্ল্যাশ করার মাধ্যমে আপনার পারসোনাল ডাটা বা তথ্য চুরির হাত থেকে রোধ করা যায়। এর জন্য প্রথমে আপনার ডিভাইসে find my phone এপটি ইন্সটল করে নেওয়া। স্যামসং সহ বড় বড় ব্রান্ডের ডিভাইসে এই জাতীয় এপ আগে থেকেই ইন্সটল করা থাকে আপনাকে শুধু খুঁজে নিতে হবে এই আরকি।  তবে এই এপটি সঠিক ভাবে কাজ করার জন্য আপনার ডিভাইসটি চালু থাকতে হবে এবং ওয়াইফাই বা নেট কানেক্টশন আর জিপিএস ফিচারটি চালু থাকতে হবে। তবে এইটাই এখানে সমস্যা কারণ চোর প্রথমেই ডিভাইসকে বন্ধ করে নেবে আর সীমকার্ডটি খুলে নিবে। তাই এই এপটি তেমন জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে নি। কিন্তু ফোনটি ভুলে কোথাও পেলে আসলে বা হারিয়ে গেলে খুঁজে পাবার জন্য এই পদ্ধতিটি বেশ কার্যকরী।

অ্যান্ড্রয়েডে এই এপটি ব্যবহার করার জন্য আপনার ডিভাইসে অ্যান্ড্রয়েড ২.২ বা উন্নত সংস্করণটি থাকতে হবে। আর তারপর আপনার ডিভাইসে Android Device Manager এপটি খুঁজে বের করুন। তারপর সেখান থেকে সেটিং করে নিন। তবে সম্পূর্ণ সেটিং করে নিয়ে একবার সার্ভিসটি চেক করিয়ে নিলে ভালো হয়। এরজন্য কম্পিউটার ব্রাউজার থেকে Android Device Manager সাইটে আপনাকে যেতে হবে।

আর আপনি যদি আইফোন ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে প্রথমে আইটিউনস এপপ স্টোর থেকে আপনাকে Find My iPhone টি ডাউনলোড এবং ইন্সটল করে নিতে হবে। তারপর আপনার আইফোনে এপপটি দিয়ে লগইন করিয়ে নিন। তারপর পিসি থেকে icloud সাইট থেকে ফোনটি খুঁজে নিন।

আর আপনি যদি ব্ল্যাকব্যারী ডিভাইস ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে আপনার ব্ল্যাকব্যারী ডিভাইসের মেইন সেটিংস মেনু থেখে Find My Phone এপপটি খুঁজে বের করুন, তারপর সেটি সেটিং করে নিয়ে পিসি থেকে মাইক্রোসফট একাউন্টের সাইন ইন স্ক্রিণ থেকে দেখে নিন।

স্টেপ ৩: নোট সংযুক্ত করুন।

আপনি চাইলে আপনার স্মার্টফোনের কভার কিংবা ব্যাকপার্টে আপনার অন্য মোবাইল নাম্বার বা ইমেইল এড্রেস লিখে রাখতে পারেন। তাহলে যদি ডিভাইসটি হারিয়ে যায় এবং কোনো সৎ ব্যক্তি আপনার ডিভাইসটি যদি পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার ডিভাইসটির এই সংযুক্ত নোটের মাধ্যমে হারানো ডিভাইসটি ফিরে পেতে পারেন। তবে নোটে আপনার বাসার এড্রেস কিংবা পারসোনাল নাম্বার দিয়ে দেবার দরকার নেই কারণ কোনো বিশেষ খারাপ লোকের হাতে সেটটি পড়লে এড্রেসটাও তাকে আপনি নোটের মাধ্যমে দিয়ে দিতে অবশ্যই চাইবেন না!

আর নোট সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে ডাক্ট বা ইলেক্ট্রিক টেপ ব্যবহার করুন আর নোটটি ডিভাইসের এমন স্থানে বসিয়ে নিন যেখানে আপনার হাতের স্পর্শে নোটটি উঠে যাবার ভয় না থাকে।

স্টেপ ৪: আপনার ডাটার অনলাইন ব্যাকআপ রাখুন।

এটা অবশ্যই করা দরকার, আপনি আলাদা করে আপনার ডাটাগুলোকে বা বহু গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলোকে অন্যত্র ব্যাকআপ করে রাখতে পারেন কিন্তু একটি স্মার্টফোনে ডাটাগুলোকে আপনি অন্যত্র ব্যাকআপ করে রাখলেও ক্যামেরার ছবি, ভিডিও, অডিও গান, নাম্বার, মেসেজ ইত্যাদি জিনিসগুলো আপনি ডিভাইস প্রতিনিয়ত ব্যবহার করার ফলে আপডেট হতে থাকে তাই আলাদা করে প্রতিদিন ব্যাকআপ আপগ্রেড করাটাও একটা ঝামেলাপূর্ণ কাজ। কিন্তু আপনি অনলাইন ব্যাকআপের মাধ্যমে প্রতিদিন আপনার ডিভাইসের ছবি ও ভিডিও এবং অনান্য ডাটাগুলোকে অটোম্যাটিক সিংঙ্ক এর মাধ্যমে অনলাইনে নিয়মিত ব্যাকআপ করে রাখতে পারেন। যাতে পরবর্তীতে নতুন ডিভাইসে আপনার ডাটাগুলোকে আপনি ফিরিয়ে আনতে পারেন।

এই অনলাই ব্যাকআপ সিস্টেমটি কোন ডিভাইস প্রথম বার চালানোর পর দেখা যায় তবে আপনি সেটিংস য়ে গিয়ে এটি খুঁজে পেতে পারেন। অনলাইন ব্যাকআপ এর জন্য অ্যাপল আইক্লাউড, অ্যান্ড্রয়েড গুগল+ এবং ব্ল্যাকব্যারী মাইক্রোসফটের ওয়ানড্রাইভ সার্ভিসগুলো ব্যবহার করে থাকে।

স্টেপ ৫: IMEI নাম্বারের সঠিক ব্যবহার

স্মার্টফোনগুলোর একটি বা দুটি IMEI নাম্বার থেকে থাকে। এ নাম্বারগুলো একেবারেই ইউনিক এবং এটি ১৪ থেকে ১৬ ডিজিটের হয়ে থাকে। IMEI বা International Mobile Station Equipment Identity  দিয়ে আপনি পুলিশ স্টেশনে জিডি করতে পারেন। যদি পুলিশ ডিভাইসটি পরবর্তীতে পেয়ে থাকে তাহলে এই নাম্বারের মাধ্যমে ডিভাইসটির মালিকানা নিশ্চিত করতে পারবেন আপনি।

কোনো স্মার্টফোনের IMEI নাম্বারটি আপনি ডিভাইসের বক্সের উপর পেয়ে থাকবেন কিংবা সেটের ব্যাটারীর নিচে প্রিন্ট করা অবস্থাতেও দেখতে পারবেন। এছাড়াও ডিভাইস থেকে সরাসরি *#06# ডায়াল করেও ডিভাইসটির IMEI নাম্বারটি আপনি জেনে নিতে পারবেন।

ফোন চুরি হয়ে যাবার পর:

আপনার ডিভাইসটি চুরি বা হারিয়ে যাবার পর যতদ্রুত সম্ভব নিচের ধাপগুলো বা একশন নিয়ে নিন, কারণ আপনার হাত থেকে ডিভাইসটি চলে যাবার পর সময় যত বাড়তে থাকবে আপনার ডিভাইসটি ফিরে পাবার সম্ভাবনাও তত কমতে থাকবে।

স্টেপ ১: সিক এন্ড ডেসট্রয়।

ডিভাইসটি চুরি বা হারিয়ে যাবার পর যত দ্রুত সম্ভব Find my phone সার্ভিসে পিসি থেকে লগইন করুন। তারপর ম্যাপে আপনার ফোনটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। যদি ডিভাইসটি আপনার আশেপাশে থাকে তাহলে ফোনটি রিং হবে। তবে ডিভাইসটি যদি আপনার আশেপাশে না থাকে তাহলে erase বাটনে ক্লিক করে দিন এতে আপনার ডিভাইসটি অটো ফ্ল্যাশ হয়ে যাবে এবং তথ্য বা ডাটা চুরি হবার হাত থেকে আপনি বাঁচতে পারবেন। আর ডিভাইসে নোট এট্যাচ করে দিলে যদি কোনো সৎ ব্যক্তির হাতে ডিভাইসটি পড়ে থাকে তাহলে আপনার তথ্য মোতাবেক আপনি আপনার ডিভাইসটি ফেরত পেতে পারেন।

স্টেপ ২: পাসওর্য়াড পরিবর্তন করে ফেলুন।

ডিভাইস হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে পরবর্তীতে আপনার ফেসবুক, ইমেইল কিংবা অনান্য গুরুত্বপূর্ণ পাসওর্য়াডগুলোকে আপনার পরিবর্তন করে নেওয়া উচিৎ। বিশেষ করে ব্যাকিং পাসওর্য়াডগুলো পরিবর্তন করে নেওয়া উচিত। এতে করে আপনার একাউন্টগুলোর হ্যাক হয়ে যাবার সম্ভবনা কমে যাবে। তবে ডিভাইসটি হারিয়ে যাবার পর যদি দ্রুত আপনি ফেরত পাবার সম্ভাবনা থাকে তাহলে এই ধাপটি অনুসরণ করার দরকার নেই তবে যদি ফেরত না পাবার সম্ভাবনা থাকে তাহলে অবশ্যই দ্রুত পাসওর্য়াডগুলো পরিবর্তন করে ফেলুন।

স্টেপ ৩: আপনার প্রতিষ্ঠানকে ফোন দিন।

আপনার ব্যাংক এবং ক্রেডিট কার্ড কোম্পানিকে ডিভাইসটি হারিয়ে যাবার পর দ্রুত ফোন দিয়ে জানিয়ে দিন। এতে করে যদি আপনার ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কোনো ট্রান্সজেকশন হলে কোম্পানিটি সেটা ট্রাক করতে পারবে এবং এতে করে আপনি আপনার ডিভাইসটির লোকেশনটির ব্যাপারে জানতে পারবেন।

স্টেপ ৪: পুলিশের সাহায্য নিন।

আমাদের দেশে ফোন চুরি হয়ে গেলে বা হারিয়ে গেলে আমরা সাধারণত পুলিশের সাহায্য নিয়ে থাকি না। কারণটাও বেশ অদ্ভুত, আমরা মনে করি যে পুলিশের দিয়ে এই ফোন উদ্ধারের কাজটি হবে না তাই আমরা অযথা পুলিশের ঝামেলায় জড়াতে চাই না। কিন্তু অনেকেই আছেন আমাদের দেশে যারা অতি উচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি বা তাদের ডিভাইসটি বেশ দামী, তারা পুলিশের সাহায্য নিয়ে থাকেন। আবার অন্য দিকে অনেক ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি আপনার অভিযোগটি এপ্রুভ করার জন্য একটি পুলিশ রিপোর্ট এর কপি দেখতে চাইবে। এক্ষেত্রেও আপনাকে আগে পুলিশের কাছে একটি মিসিং রিপোর্ট করতে হবে।

যদি ফোনটি খুঁজে পান:

আপনি যদি আপনার হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাওয়া ডিভাইসটি ফিরে পান তাহলে প্রথমেই যে কাজটি করবেন তা হলো পুরো ডিভাইসটি ফ্ল্যাশ মেরে ক্লিন করে নিন। কারণ ডিভাইসে হ্যাকিং অ্যাপস বা স্পাইওয়্যার অ্যাপস ইন্সটল করা থাকতে পারে। তাই ফোনটির Factory Settings য়ে রিসেট করে নিন। আর অবশ্যই আপনার গুরুত্বপূর্ণ সকল একাউন্টের পাসওর্য়াডগুলো পরিবর্তন করে নিবেন যতদ্রুত সম্ভব তত।

তো এই হলো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেপস যেগুলো আপনাকে আপনার ডিভাইসের চুরি হওয়া বা হারিয়ে যাওয়া থেকে প্রতিরোধ করতে উদ্যোগ হিসেবে নিতে পারেন। কিন্তু আমাদের অনেকেই এই পদক্ষেপগুলো ফলো করি না, ডিভাইসটি চুরি হওয়ার পরেই সেটার উদ্ধারের তেমন কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে নতুন ডিভাইস কিনে ফেলি!

আজ তাহলে এ পর্যন্তই থাক। আগামীকাল অন্যকোনো টপিক নিয়ে আমি চলে আসবো আপনাদেরই প্রিয় বাংলা টেকনোলজি ব্লগ টেকটিউনসে! আর টিউনটি সম্পর্কে কোনো মতামত বা কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই সেটা আমার সাথে নিচের টিউমেন্ট বক্সে শেয়ার করতে ভূলবেন না যেন!

Level 10

আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস